হাইপেরিকাম-পার্ফো :
উৎস : উদ্ভিজ :
মায়াজম : সোরা, সাইকোসিস :
কাতরতা : শীতকাতর +++
মায়াজম : সোরা, সাইকোসিস :
কাতরতা : শীতকাতর +++
ধরণ : কারণ ভিত্তিক, অচির প্রধান ওষুধ :
আক্রান্ত দিক : শরীরের উপর অংশ বাম,
নিচের অংশ ডান দিক :
নিচের অংশ ডান দিক :
আকৃতি :
** রক্ত প্রধান, সুঠাম শরীর।
** রক্ত প্রধান, সুঠাম শরীর।
প্রকৃতি :
** নার্ভাস প্রকৃতির।
** নার্ভাস প্রকৃতির।
বিশেষ নির্দেশক :
** যে কোন রোগের সাথে শীত কাতরতা ও
অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়া এর প্রকৃতিগত
বিশেষ নির্দেশক লক্ষণ।
** যে কোন রোগের সাথে শীত কাতরতা ও
অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়া এর প্রকৃতিগত
বিশেষ নির্দেশক লক্ষণ।
মানসিক লক্ষণ :
** কিছু লেখার সময় বারবার ভুল করে।
অক্ষর ছেড়ে দেয়। কাজ কর্মে ও কথা
বলার সময় ভুল করে।
** কিছু লেখার সময় বারবার ভুল করে।
অক্ষর ছেড়ে দেয়। কাজ কর্মে ও কথা
বলার সময় ভুল করে।
** মনে করে উপর থেকে পড়ে যাবে, সে
জন্য ভয়।
জন্য ভয়।
ভ্রান্ত বিশ্বাস :
** মনে করে তাকে শূন্যে, উপরে উঠানো
হয়েছে।
** মনে করে তাকে শূন্যে, উপরে উঠানো
হয়েছে।
** আঘাত বা দংশনের ফলে আক্ষেপ,
দাঁতি লাগা বা মেনিনজাইটিস লক্ষণে
মানসিক উদ্বেগ ও ভয় ভয় ভাব থাকে।
মন বিমর্ষ থাকে, অনেক সময় উত্তেজনা
লক্ষ্য করা যায়। ভালো ঘুম না হওয়ার
কারণে ভোর রাতে ঘুমের মধ্যে
এলোমেলো কথা বলে।
দাঁতি লাগা বা মেনিনজাইটিস লক্ষণে
মানসিক উদ্বেগ ও ভয় ভয় ভাব থাকে।
মন বিমর্ষ থাকে, অনেক সময় উত্তেজনা
লক্ষ্য করা যায়। ভালো ঘুম না হওয়ার
কারণে ভোর রাতে ঘুমের মধ্যে
এলোমেলো কথা বলে।
রোগলক্ষণ : কারণ ভিত্তিক :
** শরীরের শেষ প্রান্তের স্নায়ুতে,
হাত-পায়ের আংগুলের শেষ প্রান্তে,
জিহ্বা, নখে আঘাত লাগলে বা
থেঁতলিয়ে গেলে।
** শরীরের শেষ প্রান্তের স্নায়ুতে,
হাত-পায়ের আংগুলের শেষ প্রান্তে,
জিহ্বা, নখে আঘাত লাগলে বা
থেঁতলিয়ে গেলে।
** হাতের তালু, পায়ের তলায় সুচ,
তারকাঁটা, আলপিন ফুটলে, কাঠির
খোঁচা লাগলে।
তারকাঁটা, আলপিন ফুটলে, কাঠির
খোঁচা লাগলে।
** ইঁদুর, বিড়াল বা কোন প্রাণী বৃদ্ধাঙ্গুল,
হাত বা কব্জিতে কামড় দিলে দাঁত
রেডিয়াল নার্ভে ঢুকে গেলে।
হাত বা কব্জিতে কামড় দিলে দাঁত
রেডিয়াল নার্ভে ঢুকে গেলে।
** মাথা, মেরুদন্ডে, মেরুদন্ডের শেষ প্রান্তে,
কক্সিস প্রভৃতি যে সব স্থানে স্নায়ু খুব
অনুভূতি প্রবণ সে সব স্থানে বা স্নায়ুতে
আঘাত লাগলে
বা
আঘাতের কারণে ক্ষত দেখা দিলে,
ধনুষ্টংকার হওয়া বা মারাত্মক অবস্থা
ধারণ করার সম্ভাবনা থাকে।
কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
কক্সিস প্রভৃতি যে সব স্থানে স্নায়ু খুব
অনুভূতি প্রবণ সে সব স্থানে বা স্নায়ুতে
আঘাত লাগলে
বা
আঘাতের কারণে ক্ষত দেখা দিলে,
ধনুষ্টংকার হওয়া বা মারাত্মক অবস্থা
ধারণ করার সম্ভাবনা থাকে।
কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
** সেই ক্ষেত্রে যদি আঘাতের কারণে স্নায়ু
প্রদাহযুক্ত ও আক্রান্ত স্থান থেকে ব্যথা
স্নায়ুর ভিতর দিয়ে উপর দিকে যেতে
থাকে (উর্ধ্বগামী)।
প্রদাহযুক্ত ও আক্রান্ত স্থান থেকে ব্যথা
স্নায়ুর ভিতর দিয়ে উপর দিকে যেতে
থাকে (উর্ধ্বগামী)।
** সুচফুটা, তীরবিঁধা বা ছিঁড়ে ফেলার
মতো যন্ত্রণা হয় ও আক্রান্ত স্থান খুব
স্পর্শকাতর থাকে। নড়াচড়া ও ঠান্ডায়
বৃদ্ধি হয়।
মতো যন্ত্রণা হয় ও আক্রান্ত স্থান খুব
স্পর্শকাতর থাকে। নড়াচড়া ও ঠান্ডায়
বৃদ্ধি হয়।
** আঘাত লেগে বা থেঁতলে যাওয়ায়
আক্রান্ত স্থান গরমবোধ, সেই
স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে ও চুপচাপ থাকায়
উপশম হলে নিশ্চিত হাইপেরিকাম।
আক্রান্ত স্থান গরমবোধ, সেই
স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে ও চুপচাপ থাকায়
উপশম হলে নিশ্চিত হাইপেরিকাম।
** কিন্তু যদি এইসব ক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থান
ঠান্ডা প্রয়োগে উপশম হয় এবং
ধনুষ্টংকার হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে
তাহলে লিডাম পাল।
ঠান্ডা প্রয়োগে উপশম হয় এবং
ধনুষ্টংকার হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে
তাহলে লিডাম পাল।
** হাতুড়ি বা অন্য কিছুর আঘাতে আঙ্গুল
কিংবা শরীরের শেষ প্রান্ত থেঁতলে
গেলে।
কিংবা শরীরের শেষ প্রান্ত থেঁতলে
গেলে।
** হাত, পা, কান কোন মেশিন, দরজা বা
কিছুর দ্বারা চাপ খেলে বা পিষে গেলে।
কিছুর দ্বারা চাপ খেলে বা পিষে গেলে।
** আংগুলের ডগায়, মেরুদন্ডে,
মেরুদন্ডের শেষপ্রান্তে অর্থাৎ কক্সিসে,
মাথায় আঘাত লাগলে।
মেরুদন্ডের শেষপ্রান্তে অর্থাৎ কক্সিসে,
মাথায় আঘাত লাগলে।
** স্নায়ু ছিড়ে, ছেচে, কেটে যাওয়ার ফলে
আক্ষেপ, ধনুষ্টংকার, দাঁতে দাঁত লাগা,
শরীর ধনুকের মতো বেঁকে যাওয়া
ইত্যাদি দেখা দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে
জীবন বিপন্ন করে তোলে তখন
হাইপেরিকাম প্রয়োগে ভালো ফল দেয়।
আক্ষেপ, ধনুষ্টংকার, দাঁতে দাঁত লাগা,
শরীর ধনুকের মতো বেঁকে যাওয়া
ইত্যাদি দেখা দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে
জীবন বিপন্ন করে তোলে তখন
হাইপেরিকাম প্রয়োগে ভালো ফল দেয়।
** এই সব ক্ষেত্রে অনেকে আর্নিকা
ব্যবহার করেন কিন্তু স্নায়ু বা স্নায়ুর
কেন্দ্রে আঘাতে আর্নিকা নয়,
হাইপেরিকাম ব্যবহার করা উচিত।
আর্নিকা শরীরের নরম অংশে বা
মাংসপেশীর আঘাতে উত্তম।
ব্যবহার করেন কিন্তু স্নায়ু বা স্নায়ুর
কেন্দ্রে আঘাতে আর্নিকা নয়,
হাইপেরিকাম ব্যবহার করা উচিত।
আর্নিকা শরীরের নরম অংশে বা
মাংসপেশীর আঘাতে উত্তম।
** অপারেশনের পর অপারেশনের স্থানে
যদি খুব যন্ত্রণা হয় তবে হাইপেরিকাম।
যদি খুব যন্ত্রণা হয় তবে হাইপেরিকাম।
** এছাড়া মাথার পিছনে আঘাত লেগে
মাথা ঘোরা ও ঘুমের মধ্যে নানা প্রকার
ভয়ের স্বপ্ন দেখার মতো জটিল সমস্যা
সৃষ্টি হলে ইহা দারুন কাজ দেয়।
মাথা ঘোরা ও ঘুমের মধ্যে নানা প্রকার
ভয়ের স্বপ্ন দেখার মতো জটিল সমস্যা
সৃষ্টি হলে ইহা দারুন কাজ দেয়।
** কিন্তু মাংসপেশি কিংবা অন্যান্য স্থানে
আঘাতে আর্নিকা শ্রেষ্ঠ ওষুধ। আক্রান্ত
স্থানে রক্ত জমে লালচে বা কালচে দাগ
পড়ে, তবে চামড়া কাটা, ফাটা, ছুড়ে
যাওয়া বা শিরা-উপশিরা ছিড়ে
যাওয়ার মতো ঘটনা থাকে না কিন্তু
টাটানি বা থ্যাতলানো ব্যথা, সাংঘাতিক
স্পর্শ কাতরতা থাকে। বিশ্রামে, ঠান্ডা
ভেজা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি। নড়াচড়ায়
উপশম আর্নিকার বিশেষ লক্ষণ।
আঘাতে আর্নিকা শ্রেষ্ঠ ওষুধ। আক্রান্ত
স্থানে রক্ত জমে লালচে বা কালচে দাগ
পড়ে, তবে চামড়া কাটা, ফাটা, ছুড়ে
যাওয়া বা শিরা-উপশিরা ছিড়ে
যাওয়ার মতো ঘটনা থাকে না কিন্তু
টাটানি বা থ্যাতলানো ব্যথা, সাংঘাতিক
স্পর্শ কাতরতা থাকে। বিশ্রামে, ঠান্ডা
ভেজা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি। নড়াচড়ায়
উপশম আর্নিকার বিশেষ লক্ষণ।
** ডা. ন্যাশ বলেন শরীরের ভিতর দিকে
আঘাতে ইহা বিশেষ উপকারী।
আঘাতে ইহা বিশেষ উপকারী।
** অপারেশনের মাধ্যমে বাচ্চা প্রসব করার
পর প্রসুতির হাইপেরিকাম দরকার হতে
পারে।
পর প্রসুতির হাইপেরিকাম দরকার হতে
পারে।
** উপর থেকে পড়ে যাওয়ার ফলে বা
মেরুদন্ডে আঘাত পেলে নড়াচড়া করতে
পারে না।
মেরুদন্ডে আঘাত পেলে নড়াচড়া করতে
পারে না।
** হাত-পা-মাথা, ঘাড় নড়ালে খুব যন্ত্রণা
হয়, চিৎকার করে ওঠে।
হয়, চিৎকার করে ওঠে।
** আর্নিকার মতো নড়াচড়া করতে ভয়
পায়।
পায়।
** আঘাত পেলে নড়াচড়া করতে পারে না,
দুর্বলতা বোধ করে।
দুর্বলতা বোধ করে।
** চিৎ হয়ে শুতে পারে না, কষ্ট হয়।
চলাফেরা করতে পারে না, সামনের
দিকে ঝুঁকতে পারে না।
চলাফেরা করতে পারে না, সামনের
দিকে ঝুঁকতে পারে না।
** মানসিক আঘাতের কারণে স্নায়বিক
দুর্বলতা, যেমন কাটা ছেঁড়া, অপারেশন
দেখে বা শয়তান দেখে ভয় পেলে বা
ভীতি জন্মালে হাইপেরিকাম তা দূর
করে।
দুর্বলতা, যেমন কাটা ছেঁড়া, অপারেশন
দেখে বা শয়তান দেখে ভয় পেলে বা
ভীতি জন্মালে হাইপেরিকাম তা দূর
করে।
** আঘাতজনিত ক্ষত স্থানে পুঁজসঞ্চার
(ক্যালেন্ডুলা)।
(ক্যালেন্ডুলা)।
** হাইপেরিকামের ক্ষত লিডামের চেয়ে
বেশি স্পর্শকাতর।
** হাত-পায়ে কড়া, জুতার ফোস্কা, খুব
ব্যথাযুক্ত, খুব স্পর্শকাতর। খুব স্পর্শ
কাতর অর্শ।
বেশি স্পর্শকাতর।
** হাত-পায়ে কড়া, জুতার ফোস্কা, খুব
ব্যথাযুক্ত, খুব স্পর্শকাতর। খুব স্পর্শ
কাতর অর্শ।
** জ্বরের শীত অবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব।
উত্তাপ অবস্থায় খুব প্রলাপ, চোখ
বিস্ফোরিত।
উত্তাপ অবস্থায় খুব প্রলাপ, চোখ
বিস্ফোরিত।
** ভয় : ভয় পেয়ে কোন অসুখ হলে।
** ঘুমের মধ্যে চমকে উঠে।
** অন্যান্য প্রয়োগ ক্ষেত্র ক্ষেত্র :
হাঁপানি, ফুসফুসের রোগ, চর্মরোগ,
চুলকানি, ঘুমঘুম ভাব প্রভৃতিতে বিশেষ
উপকারী।
হাঁপানি, ফুসফুসের রোগ, চর্মরোগ,
চুলকানি, ঘুমঘুম ভাব প্রভৃতিতে বিশেষ
উপকারী।
ফিজিক্যাল জেনারেল :
** রোগ অবস্থায় মুখে স্বাদ থাকে না।
মুখের ভিতর গরম অনুভব হয়, পিপাসা
লাগে।
** আক্ষেপের সময় বা আঘাতের কারণে
মেনিনজাইটিস লক্ষণে খুব পিপাসা হয়।
হালকা গরম জল বা হালকা গরম
পানীয় পান করতে চায়।
** রোগ অবস্থায় মুখে স্বাদ থাকে না।
মুখের ভিতর গরম অনুভব হয়, পিপাসা
লাগে।
** আক্ষেপের সময় বা আঘাতের কারণে
মেনিনজাইটিস লক্ষণে খুব পিপাসা হয়।
হালকা গরম জল বা হালকা গরম
পানীয় পান করতে চায়।
** পিপাসা : খুব বিপাশা সেই সাথে মুখের
মধ্যে গরম অনুভব।
মধ্যে গরম অনুভব।
** মুখে স্বাদ না থাকার কারণে চাটনি,
আচার ও মুখরোচক খাদ্য খেতে চায়।
আচার ও মুখরোচক খাদ্য খেতে চায়।
** ক্ষুধা : খাদ্যে অনীহা তবে সকালে ও
সন্ধ্যায় ক্ষুধা বৃদ্ধি।
সন্ধ্যায় ক্ষুধা বৃদ্ধি।
** স্নায়ুর আঘাত জনিত রোগ ছাড়া মাথা
ঘোরা, মাথা ধরা, দাঁত ব্যথা, পেট ব্যথা,
আবহাওয়ার পরিবর্তন বা ঝড় বৃষ্টির
দিনে বৃদ্ধি হয়।
ঘোরা, মাথা ধরা, দাঁত ব্যথা, পেট ব্যথা,
আবহাওয়ার পরিবর্তন বা ঝড় বৃষ্টির
দিনে বৃদ্ধি হয়।
** হাইপেরিকামে আক্রান্ত স্থানে খুব
স্পর্শকাতরতা থাকলেও কেউ কাছে
এলে স্পর্শ আতঙ্কে ভীত থাকে না।
কিন্তু আর্নিকার আক্রান্ত স্থানে
স্পর্শকাতরতা এত বেশি যে,
কেউ কাছে এলেই ভয় পায়।
কারণ যদি আক্রান্ত স্থান স্পর্শ করে
ফেলে তাহলে ব্যথা বেড়ে যাবে এই ভয়ে
এতটা আতঙ্কিত থাকে যে, কাউকে
কাছে আসতে দেয় না।
স্পর্শকাতরতা থাকলেও কেউ কাছে
এলে স্পর্শ আতঙ্কে ভীত থাকে না।
কিন্তু আর্নিকার আক্রান্ত স্থানে
স্পর্শকাতরতা এত বেশি যে,
কেউ কাছে এলেই ভয় পায়।
কারণ যদি আক্রান্ত স্থান স্পর্শ করে
ফেলে তাহলে ব্যথা বেড়ে যাবে এই ভয়ে
এতটা আতঙ্কিত থাকে যে, কাউকে
কাছে আসতে দেয় না।
** দাঁতের ব্যথা আক্রান্ত পাশে শুলে
উপশম।
উপশম।
** কান : মাসিক অবস্থায় শ্রবণ শক্তির
প্রখরতা।
** নাক : ঘ্রাণশক্তির প্রখরতা। সর্বদা নাক
খোঁটে।
** মুখমণ্ডল : গরম, লাল।
প্রখরতা।
** নাক : ঘ্রাণশক্তির প্রখরতা। সর্বদা নাক
খোঁটে।
** মুখমণ্ডল : গরম, লাল।
** হাঁপানি বা ফুসফুসের রোগে প্রচুর
পরিমাণে কফ উঠলে আরাম বোধ
করে।
** উত্তাপ গায়ে লাগাতে, গরমে থাকতে
গরম খাবার খেতে ভালোবাসে।
পরিমাণে কফ উঠলে আরাম বোধ
করে।
** উত্তাপ গায়ে লাগাতে, গরমে থাকতে
গরম খাবার খেতে ভালোবাসে।
** ইচ্ছা : গরম পানীয় ++ গরম দুধ,
ওয়াইন।
ওয়াইন।
** বৃদ্ধি : সঞ্চালনে, চাপে, স্পর্শে, সন্ধ্যা ৬টা
হতে রাত ১০টা পর্যন্ত। রাতে, ঠান্ডায়,
ভিজা হাওয়ায়, কুয়াশার সামান্য ঠান্ডায়
(হাঁপানি)।
হতে রাত ১০টা পর্যন্ত। রাতে, ঠান্ডায়,
ভিজা হাওয়ায়, কুয়াশার সামান্য ঠান্ডায়
(হাঁপানি)।
** উপশম : স্থির ভাবে শুয়ে থাকলে। প্রচুর
কফ উঠলে, প্রচুর ঘাম হলে, ঘর্ষণে, চাপ
দিলে, উত্তাপে। পিছন দিকে মাথা
বাঁকালে।
কফ উঠলে, প্রচুর ঘাম হলে, ঘর্ষণে, চাপ
দিলে, উত্তাপে। পিছন দিকে মাথা
বাঁকালে।
অভিজ্ঞান :
** আঘাত জনিত ধনুষ্টংকার বা আক্ষেপ
আঘাতের ৪/৫ দিন পরে দেখা দিতে
পারে কখনো ৩ থেকে ৫ সপ্তাহ পরেও
দেখা দিতে পারে। নাড়ি কাটার পর
ধনুষ্টংকার
** আঘাত জনিত ধনুষ্টংকার বা আক্ষেপ
আঘাতের ৪/৫ দিন পরে দেখা দিতে
পারে কখনো ৩ থেকে ৫ সপ্তাহ পরেও
দেখা দিতে পারে। নাড়ি কাটার পর
ধনুষ্টংকার
** তবে যখন দেখবেন চোয়াল আটকে
যাচ্ছে তখন বুঝবেন খুবই বিপদ
হওয়ার সম্ভাবনা। এই ক্ষেত্রে
হাইপেরিকাম।
যাচ্ছে তখন বুঝবেন খুবই বিপদ
হওয়ার সম্ভাবনা। এই ক্ষেত্রে
হাইপেরিকাম।
** মাথা, মাথার পিছনে, মেরুদন্ড বা
নার্ভের আঘাতে অনেকে পঙ্গু হয়ে যায়,
অনেকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে, কোমর বা
হাত পায়ের রগ টেনে ধরে, সোজা হয়ে
চলতে পারে না, কষ্ট হয়।
ব্যয়বহুল চিকিৎসা বা অপারেশন
করেও সুস্থ হতে পারে না, সেই সব
ক্ষেত্রে হাইপেরিকাম এর লক্ষণ থাকলে
অসাধারণ কাজ করে।
নার্ভের আঘাতে অনেকে পঙ্গু হয়ে যায়,
অনেকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে, কোমর বা
হাত পায়ের রগ টেনে ধরে, সোজা হয়ে
চলতে পারে না, কষ্ট হয়।
ব্যয়বহুল চিকিৎসা বা অপারেশন
করেও সুস্থ হতে পারে না, সেই সব
ক্ষেত্রে হাইপেরিকাম এর লক্ষণ থাকলে
অসাধারণ কাজ করে।
** মাথায় বা মাথার পিছনে নার্ভে মারাত্মক
আঘাত লাগলে ভীতিকর স্বপ্ন দেখার
প্রবণতা জন্মে।
আঘাত লাগলে ভীতিকর স্বপ্ন দেখার
প্রবণতা জন্মে।
** জিহ্বা : সাদা, হলদে ++
** স্বপ্ন : উৎকণ্ঠাকর ++
** প্রস্রাব : দুর্গন্ধ।
** আসলে Hyper অর্থ অত্যধিক বা খুব
বেশি কিন্তু যদি রসিকতা করে
হাইপেরিকামের প্রথম অংশ হাই দিয়ে
এর বিশেষ কয়'টি লক্ষণ মনে রাখতে
চাই তাহলে অনেকটা সহজ হয়।
বেশি কিন্তু যদি রসিকতা করে
হাইপেরিকামের প্রথম অংশ হাই দিয়ে
এর বিশেষ কয়'টি লক্ষণ মনে রাখতে
চাই তাহলে অনেকটা সহজ হয়।
** যদি হাই অর্থ উচ্চ, ভীষণ, সংঘাতিক বা
বেশি হয় তাহলে এর -
বেশি হয় তাহলে এর -
পিপাসা হাই (খুব)।
আক্রান্ত স্থানের ব্যথা হাই বা ঊর্ধ্বগামী।
হাই (খুব) শীতকাতর।
হাই (প্রচুর) ঘামে রোগলক্ষণ উপশম।
শ্রবণশক্তি মাসিক অবস্থায় হাই (বৃদ্ধি)।
হাই (সাংঘাতিক) ধনুষ্টংকারে অমৃত।
ঘ্রাণ শক্তি হাই (প্রখর)।
আক্রান্ত স্থানের ব্যথা হাই বা ঊর্ধ্বগামী।
হাই (খুব) শীতকাতর।
হাই (প্রচুর) ঘামে রোগলক্ষণ উপশম।
শ্রবণশক্তি মাসিক অবস্থায় হাই (বৃদ্ধি)।
হাই (সাংঘাতিক) ধনুষ্টংকারে অমৃত।
ঘ্রাণ শক্তি হাই (প্রখর)।
আক্রান্ত স্থান হাই (ভীষণ) স্পর্শকাতর।
ঠান্ডায়, কূয়াশায় হাঁপানি হাই (বৃদ্ধি)।
গরম পানীয় পানের হাই (খুব) ইচ্ছা।
হাই (খুব) ভয় উপর থেকে পড়ে
যাওয়ার।
হাই (প্রচুর) কফ উঠলে হাঁপানি উপশম।
মেরুদণ্ড বা স্নায়ুর আঘাতে হাই (উচ্চ)
ক্ষমতা সম্পন্ন ওষুধ।
ঠান্ডায়, কূয়াশায় হাঁপানি হাই (বৃদ্ধি)।
গরম পানীয় পানের হাই (খুব) ইচ্ছা।
হাই (খুব) ভয় উপর থেকে পড়ে
যাওয়ার।
হাই (প্রচুর) কফ উঠলে হাঁপানি উপশম।
মেরুদণ্ড বা স্নায়ুর আঘাতে হাই (উচ্চ)
ক্ষমতা সম্পন্ন ওষুধ।
** যে রোগির অনেক লক্ষণে হাই থাকে,
সেকি হাইপেরিকাম না হয়ে পারে !
সেকি হাইপেরিকাম না হয়ে পারে !
![]() |
