https://www.highcpmrevenuenetwork.com/bcu1nqrmxv?key=0a56760e46c8e5108012ea42e58146a1
Ayesa Homoe Seba
Friday, January 6, 2023
Sunday, November 1, 2020
Ayesa Homoe Seba: ডিএইচএমএস -এ ভর্তি কার্যক্রম শুরু
Ayesa Homoe Seba: ডিএইচএমএস -এ ভর্তি কার্যক্রম শুরু: নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ৬৩ টি কলেজে ২০২০-২১ ইং শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এ...
Monday, July 13, 2020
ডিএইচএমএস -এ ভর্তি কার্যক্রম শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ৬৩ টি কলেজে ২০২০-২১ ইং শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) এর ১ম বর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বোর্ডের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ভর্তি কার্যক্রম চলবে। তবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বিলম্ব ফি দিয়ে ভর্তি হওয়া যাবে।
ভর্তির আগ্রহীগণ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বোর্ড হতে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় ন্যূনতম ২য় বিভাগ/সমতুরল্য গ্রেডে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
হোমিওপ্যাথি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতি বিহীন কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে বোর্ড হতে রেজিস্ট্রেশন কিংবা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে না বলে সতর্ক করা হয় বিজ্ঞাপ্ততে।
বোর্ডে ওয়েবসাইটে ( https://www.homoeopathicboardbd.org/ ) স্বীকৃত কলেজসমূহের তালিক ও ভর্তির নিয়মাবলী জানা যাবে।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ৬৩ টি কলেজে ২০২০-২১ ইং শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) এর ১ম বর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বোর্ডের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ভর্তি কার্যক্রম চলবে। তবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বিলম্ব ফি দিয়ে ভর্তি হওয়া যাবে।
ভর্তির আগ্রহীগণ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বোর্ড হতে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় ন্যূনতম ২য় বিভাগ/সমতুরল্য গ্রেডে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
হোমিওপ্যাথি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতি বিহীন কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে বোর্ড হতে রেজিস্ট্রেশন কিংবা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে না বলে সতর্ক করা হয় বিজ্ঞাপ্ততে।
বোর্ডে ওয়েবসাইটে ( https://www.homoeopathicboardbd.org/ ) স্বীকৃত কলেজসমূহের তালিক ও ভর্তির নিয়মাবলী জানা যাবে।
Sunday, February 23, 2020
হাইপেরিকাম-পার্ফো :
হাইপেরিকাম-পার্ফো :
উৎস : উদ্ভিজ :
মায়াজম : সোরা, সাইকোসিস :
কাতরতা : শীতকাতর +++
মায়াজম : সোরা, সাইকোসিস :
কাতরতা : শীতকাতর +++
ধরণ : কারণ ভিত্তিক, অচির প্রধান ওষুধ :
আক্রান্ত দিক : শরীরের উপর অংশ বাম,
নিচের অংশ ডান দিক :
নিচের অংশ ডান দিক :
আকৃতি :
** রক্ত প্রধান, সুঠাম শরীর।
** রক্ত প্রধান, সুঠাম শরীর।
প্রকৃতি :
** নার্ভাস প্রকৃতির।
** নার্ভাস প্রকৃতির।
বিশেষ নির্দেশক :
** যে কোন রোগের সাথে শীত কাতরতা ও
অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়া এর প্রকৃতিগত
বিশেষ নির্দেশক লক্ষণ।
** যে কোন রোগের সাথে শীত কাতরতা ও
অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়া এর প্রকৃতিগত
বিশেষ নির্দেশক লক্ষণ।
মানসিক লক্ষণ :
** কিছু লেখার সময় বারবার ভুল করে।
অক্ষর ছেড়ে দেয়। কাজ কর্মে ও কথা
বলার সময় ভুল করে।
** কিছু লেখার সময় বারবার ভুল করে।
অক্ষর ছেড়ে দেয়। কাজ কর্মে ও কথা
বলার সময় ভুল করে।
** মনে করে উপর থেকে পড়ে যাবে, সে
জন্য ভয়।
জন্য ভয়।
ভ্রান্ত বিশ্বাস :
** মনে করে তাকে শূন্যে, উপরে উঠানো
হয়েছে।
** মনে করে তাকে শূন্যে, উপরে উঠানো
হয়েছে।
** আঘাত বা দংশনের ফলে আক্ষেপ,
দাঁতি লাগা বা মেনিনজাইটিস লক্ষণে
মানসিক উদ্বেগ ও ভয় ভয় ভাব থাকে।
মন বিমর্ষ থাকে, অনেক সময় উত্তেজনা
লক্ষ্য করা যায়। ভালো ঘুম না হওয়ার
কারণে ভোর রাতে ঘুমের মধ্যে
এলোমেলো কথা বলে।
দাঁতি লাগা বা মেনিনজাইটিস লক্ষণে
মানসিক উদ্বেগ ও ভয় ভয় ভাব থাকে।
মন বিমর্ষ থাকে, অনেক সময় উত্তেজনা
লক্ষ্য করা যায়। ভালো ঘুম না হওয়ার
কারণে ভোর রাতে ঘুমের মধ্যে
এলোমেলো কথা বলে।
রোগলক্ষণ : কারণ ভিত্তিক :
** শরীরের শেষ প্রান্তের স্নায়ুতে,
হাত-পায়ের আংগুলের শেষ প্রান্তে,
জিহ্বা, নখে আঘাত লাগলে বা
থেঁতলিয়ে গেলে।
** শরীরের শেষ প্রান্তের স্নায়ুতে,
হাত-পায়ের আংগুলের শেষ প্রান্তে,
জিহ্বা, নখে আঘাত লাগলে বা
থেঁতলিয়ে গেলে।
** হাতের তালু, পায়ের তলায় সুচ,
তারকাঁটা, আলপিন ফুটলে, কাঠির
খোঁচা লাগলে।
তারকাঁটা, আলপিন ফুটলে, কাঠির
খোঁচা লাগলে।
** ইঁদুর, বিড়াল বা কোন প্রাণী বৃদ্ধাঙ্গুল,
হাত বা কব্জিতে কামড় দিলে দাঁত
রেডিয়াল নার্ভে ঢুকে গেলে।
হাত বা কব্জিতে কামড় দিলে দাঁত
রেডিয়াল নার্ভে ঢুকে গেলে।
** মাথা, মেরুদন্ডে, মেরুদন্ডের শেষ প্রান্তে,
কক্সিস প্রভৃতি যে সব স্থানে স্নায়ু খুব
অনুভূতি প্রবণ সে সব স্থানে বা স্নায়ুতে
আঘাত লাগলে
বা
আঘাতের কারণে ক্ষত দেখা দিলে,
ধনুষ্টংকার হওয়া বা মারাত্মক অবস্থা
ধারণ করার সম্ভাবনা থাকে।
কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
কক্সিস প্রভৃতি যে সব স্থানে স্নায়ু খুব
অনুভূতি প্রবণ সে সব স্থানে বা স্নায়ুতে
আঘাত লাগলে
বা
আঘাতের কারণে ক্ষত দেখা দিলে,
ধনুষ্টংকার হওয়া বা মারাত্মক অবস্থা
ধারণ করার সম্ভাবনা থাকে।
কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
** সেই ক্ষেত্রে যদি আঘাতের কারণে স্নায়ু
প্রদাহযুক্ত ও আক্রান্ত স্থান থেকে ব্যথা
স্নায়ুর ভিতর দিয়ে উপর দিকে যেতে
থাকে (উর্ধ্বগামী)।
প্রদাহযুক্ত ও আক্রান্ত স্থান থেকে ব্যথা
স্নায়ুর ভিতর দিয়ে উপর দিকে যেতে
থাকে (উর্ধ্বগামী)।
** সুচফুটা, তীরবিঁধা বা ছিঁড়ে ফেলার
মতো যন্ত্রণা হয় ও আক্রান্ত স্থান খুব
স্পর্শকাতর থাকে। নড়াচড়া ও ঠান্ডায়
বৃদ্ধি হয়।
মতো যন্ত্রণা হয় ও আক্রান্ত স্থান খুব
স্পর্শকাতর থাকে। নড়াচড়া ও ঠান্ডায়
বৃদ্ধি হয়।
** আঘাত লেগে বা থেঁতলে যাওয়ায়
আক্রান্ত স্থান গরমবোধ, সেই
স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে ও চুপচাপ থাকায়
উপশম হলে নিশ্চিত হাইপেরিকাম।
আক্রান্ত স্থান গরমবোধ, সেই
স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে ও চুপচাপ থাকায়
উপশম হলে নিশ্চিত হাইপেরিকাম।
** কিন্তু যদি এইসব ক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থান
ঠান্ডা প্রয়োগে উপশম হয় এবং
ধনুষ্টংকার হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে
তাহলে লিডাম পাল।
ঠান্ডা প্রয়োগে উপশম হয় এবং
ধনুষ্টংকার হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে
তাহলে লিডাম পাল।
** হাতুড়ি বা অন্য কিছুর আঘাতে আঙ্গুল
কিংবা শরীরের শেষ প্রান্ত থেঁতলে
গেলে।
কিংবা শরীরের শেষ প্রান্ত থেঁতলে
গেলে।
** হাত, পা, কান কোন মেশিন, দরজা বা
কিছুর দ্বারা চাপ খেলে বা পিষে গেলে।
কিছুর দ্বারা চাপ খেলে বা পিষে গেলে।
** আংগুলের ডগায়, মেরুদন্ডে,
মেরুদন্ডের শেষপ্রান্তে অর্থাৎ কক্সিসে,
মাথায় আঘাত লাগলে।
মেরুদন্ডের শেষপ্রান্তে অর্থাৎ কক্সিসে,
মাথায় আঘাত লাগলে।
** স্নায়ু ছিড়ে, ছেচে, কেটে যাওয়ার ফলে
আক্ষেপ, ধনুষ্টংকার, দাঁতে দাঁত লাগা,
শরীর ধনুকের মতো বেঁকে যাওয়া
ইত্যাদি দেখা দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে
জীবন বিপন্ন করে তোলে তখন
হাইপেরিকাম প্রয়োগে ভালো ফল দেয়।
আক্ষেপ, ধনুষ্টংকার, দাঁতে দাঁত লাগা,
শরীর ধনুকের মতো বেঁকে যাওয়া
ইত্যাদি দেখা দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে
জীবন বিপন্ন করে তোলে তখন
হাইপেরিকাম প্রয়োগে ভালো ফল দেয়।
** এই সব ক্ষেত্রে অনেকে আর্নিকা
ব্যবহার করেন কিন্তু স্নায়ু বা স্নায়ুর
কেন্দ্রে আঘাতে আর্নিকা নয়,
হাইপেরিকাম ব্যবহার করা উচিত।
আর্নিকা শরীরের নরম অংশে বা
মাংসপেশীর আঘাতে উত্তম।
ব্যবহার করেন কিন্তু স্নায়ু বা স্নায়ুর
কেন্দ্রে আঘাতে আর্নিকা নয়,
হাইপেরিকাম ব্যবহার করা উচিত।
আর্নিকা শরীরের নরম অংশে বা
মাংসপেশীর আঘাতে উত্তম।
** অপারেশনের পর অপারেশনের স্থানে
যদি খুব যন্ত্রণা হয় তবে হাইপেরিকাম।
যদি খুব যন্ত্রণা হয় তবে হাইপেরিকাম।
** এছাড়া মাথার পিছনে আঘাত লেগে
মাথা ঘোরা ও ঘুমের মধ্যে নানা প্রকার
ভয়ের স্বপ্ন দেখার মতো জটিল সমস্যা
সৃষ্টি হলে ইহা দারুন কাজ দেয়।
মাথা ঘোরা ও ঘুমের মধ্যে নানা প্রকার
ভয়ের স্বপ্ন দেখার মতো জটিল সমস্যা
সৃষ্টি হলে ইহা দারুন কাজ দেয়।
** কিন্তু মাংসপেশি কিংবা অন্যান্য স্থানে
আঘাতে আর্নিকা শ্রেষ্ঠ ওষুধ। আক্রান্ত
স্থানে রক্ত জমে লালচে বা কালচে দাগ
পড়ে, তবে চামড়া কাটা, ফাটা, ছুড়ে
যাওয়া বা শিরা-উপশিরা ছিড়ে
যাওয়ার মতো ঘটনা থাকে না কিন্তু
টাটানি বা থ্যাতলানো ব্যথা, সাংঘাতিক
স্পর্শ কাতরতা থাকে। বিশ্রামে, ঠান্ডা
ভেজা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি। নড়াচড়ায়
উপশম আর্নিকার বিশেষ লক্ষণ।
আঘাতে আর্নিকা শ্রেষ্ঠ ওষুধ। আক্রান্ত
স্থানে রক্ত জমে লালচে বা কালচে দাগ
পড়ে, তবে চামড়া কাটা, ফাটা, ছুড়ে
যাওয়া বা শিরা-উপশিরা ছিড়ে
যাওয়ার মতো ঘটনা থাকে না কিন্তু
টাটানি বা থ্যাতলানো ব্যথা, সাংঘাতিক
স্পর্শ কাতরতা থাকে। বিশ্রামে, ঠান্ডা
ভেজা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি। নড়াচড়ায়
উপশম আর্নিকার বিশেষ লক্ষণ।
** ডা. ন্যাশ বলেন শরীরের ভিতর দিকে
আঘাতে ইহা বিশেষ উপকারী।
আঘাতে ইহা বিশেষ উপকারী।
** অপারেশনের মাধ্যমে বাচ্চা প্রসব করার
পর প্রসুতির হাইপেরিকাম দরকার হতে
পারে।
পর প্রসুতির হাইপেরিকাম দরকার হতে
পারে।
** উপর থেকে পড়ে যাওয়ার ফলে বা
মেরুদন্ডে আঘাত পেলে নড়াচড়া করতে
পারে না।
মেরুদন্ডে আঘাত পেলে নড়াচড়া করতে
পারে না।
** হাত-পা-মাথা, ঘাড় নড়ালে খুব যন্ত্রণা
হয়, চিৎকার করে ওঠে।
হয়, চিৎকার করে ওঠে।
** আর্নিকার মতো নড়াচড়া করতে ভয়
পায়।
পায়।
** আঘাত পেলে নড়াচড়া করতে পারে না,
দুর্বলতা বোধ করে।
দুর্বলতা বোধ করে।
** চিৎ হয়ে শুতে পারে না, কষ্ট হয়।
চলাফেরা করতে পারে না, সামনের
দিকে ঝুঁকতে পারে না।
চলাফেরা করতে পারে না, সামনের
দিকে ঝুঁকতে পারে না।
** মানসিক আঘাতের কারণে স্নায়বিক
দুর্বলতা, যেমন কাটা ছেঁড়া, অপারেশন
দেখে বা শয়তান দেখে ভয় পেলে বা
ভীতি জন্মালে হাইপেরিকাম তা দূর
করে।
দুর্বলতা, যেমন কাটা ছেঁড়া, অপারেশন
দেখে বা শয়তান দেখে ভয় পেলে বা
ভীতি জন্মালে হাইপেরিকাম তা দূর
করে।
** আঘাতজনিত ক্ষত স্থানে পুঁজসঞ্চার
(ক্যালেন্ডুলা)।
(ক্যালেন্ডুলা)।
** হাইপেরিকামের ক্ষত লিডামের চেয়ে
বেশি স্পর্শকাতর।
** হাত-পায়ে কড়া, জুতার ফোস্কা, খুব
ব্যথাযুক্ত, খুব স্পর্শকাতর। খুব স্পর্শ
কাতর অর্শ।
বেশি স্পর্শকাতর।
** হাত-পায়ে কড়া, জুতার ফোস্কা, খুব
ব্যথাযুক্ত, খুব স্পর্শকাতর। খুব স্পর্শ
কাতর অর্শ।
** জ্বরের শীত অবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব।
উত্তাপ অবস্থায় খুব প্রলাপ, চোখ
বিস্ফোরিত।
উত্তাপ অবস্থায় খুব প্রলাপ, চোখ
বিস্ফোরিত।
** ভয় : ভয় পেয়ে কোন অসুখ হলে।
** ঘুমের মধ্যে চমকে উঠে।
** অন্যান্য প্রয়োগ ক্ষেত্র ক্ষেত্র :
হাঁপানি, ফুসফুসের রোগ, চর্মরোগ,
চুলকানি, ঘুমঘুম ভাব প্রভৃতিতে বিশেষ
উপকারী।
হাঁপানি, ফুসফুসের রোগ, চর্মরোগ,
চুলকানি, ঘুমঘুম ভাব প্রভৃতিতে বিশেষ
উপকারী।
ফিজিক্যাল জেনারেল :
** রোগ অবস্থায় মুখে স্বাদ থাকে না।
মুখের ভিতর গরম অনুভব হয়, পিপাসা
লাগে।
** আক্ষেপের সময় বা আঘাতের কারণে
মেনিনজাইটিস লক্ষণে খুব পিপাসা হয়।
হালকা গরম জল বা হালকা গরম
পানীয় পান করতে চায়।
** রোগ অবস্থায় মুখে স্বাদ থাকে না।
মুখের ভিতর গরম অনুভব হয়, পিপাসা
লাগে।
** আক্ষেপের সময় বা আঘাতের কারণে
মেনিনজাইটিস লক্ষণে খুব পিপাসা হয়।
হালকা গরম জল বা হালকা গরম
পানীয় পান করতে চায়।
** পিপাসা : খুব বিপাশা সেই সাথে মুখের
মধ্যে গরম অনুভব।
মধ্যে গরম অনুভব।
** মুখে স্বাদ না থাকার কারণে চাটনি,
আচার ও মুখরোচক খাদ্য খেতে চায়।
আচার ও মুখরোচক খাদ্য খেতে চায়।
** ক্ষুধা : খাদ্যে অনীহা তবে সকালে ও
সন্ধ্যায় ক্ষুধা বৃদ্ধি।
সন্ধ্যায় ক্ষুধা বৃদ্ধি।
** স্নায়ুর আঘাত জনিত রোগ ছাড়া মাথা
ঘোরা, মাথা ধরা, দাঁত ব্যথা, পেট ব্যথা,
আবহাওয়ার পরিবর্তন বা ঝড় বৃষ্টির
দিনে বৃদ্ধি হয়।
ঘোরা, মাথা ধরা, দাঁত ব্যথা, পেট ব্যথা,
আবহাওয়ার পরিবর্তন বা ঝড় বৃষ্টির
দিনে বৃদ্ধি হয়।
** হাইপেরিকামে আক্রান্ত স্থানে খুব
স্পর্শকাতরতা থাকলেও কেউ কাছে
এলে স্পর্শ আতঙ্কে ভীত থাকে না।
কিন্তু আর্নিকার আক্রান্ত স্থানে
স্পর্শকাতরতা এত বেশি যে,
কেউ কাছে এলেই ভয় পায়।
কারণ যদি আক্রান্ত স্থান স্পর্শ করে
ফেলে তাহলে ব্যথা বেড়ে যাবে এই ভয়ে
এতটা আতঙ্কিত থাকে যে, কাউকে
কাছে আসতে দেয় না।
স্পর্শকাতরতা থাকলেও কেউ কাছে
এলে স্পর্শ আতঙ্কে ভীত থাকে না।
কিন্তু আর্নিকার আক্রান্ত স্থানে
স্পর্শকাতরতা এত বেশি যে,
কেউ কাছে এলেই ভয় পায়।
কারণ যদি আক্রান্ত স্থান স্পর্শ করে
ফেলে তাহলে ব্যথা বেড়ে যাবে এই ভয়ে
এতটা আতঙ্কিত থাকে যে, কাউকে
কাছে আসতে দেয় না।
** দাঁতের ব্যথা আক্রান্ত পাশে শুলে
উপশম।
উপশম।
** কান : মাসিক অবস্থায় শ্রবণ শক্তির
প্রখরতা।
** নাক : ঘ্রাণশক্তির প্রখরতা। সর্বদা নাক
খোঁটে।
** মুখমণ্ডল : গরম, লাল।
প্রখরতা।
** নাক : ঘ্রাণশক্তির প্রখরতা। সর্বদা নাক
খোঁটে।
** মুখমণ্ডল : গরম, লাল।
** হাঁপানি বা ফুসফুসের রোগে প্রচুর
পরিমাণে কফ উঠলে আরাম বোধ
করে।
** উত্তাপ গায়ে লাগাতে, গরমে থাকতে
গরম খাবার খেতে ভালোবাসে।
পরিমাণে কফ উঠলে আরাম বোধ
করে।
** উত্তাপ গায়ে লাগাতে, গরমে থাকতে
গরম খাবার খেতে ভালোবাসে।
** ইচ্ছা : গরম পানীয় ++ গরম দুধ,
ওয়াইন।
ওয়াইন।
** বৃদ্ধি : সঞ্চালনে, চাপে, স্পর্শে, সন্ধ্যা ৬টা
হতে রাত ১০টা পর্যন্ত। রাতে, ঠান্ডায়,
ভিজা হাওয়ায়, কুয়াশার সামান্য ঠান্ডায়
(হাঁপানি)।
হতে রাত ১০টা পর্যন্ত। রাতে, ঠান্ডায়,
ভিজা হাওয়ায়, কুয়াশার সামান্য ঠান্ডায়
(হাঁপানি)।
** উপশম : স্থির ভাবে শুয়ে থাকলে। প্রচুর
কফ উঠলে, প্রচুর ঘাম হলে, ঘর্ষণে, চাপ
দিলে, উত্তাপে। পিছন দিকে মাথা
বাঁকালে।
কফ উঠলে, প্রচুর ঘাম হলে, ঘর্ষণে, চাপ
দিলে, উত্তাপে। পিছন দিকে মাথা
বাঁকালে।
অভিজ্ঞান :
** আঘাত জনিত ধনুষ্টংকার বা আক্ষেপ
আঘাতের ৪/৫ দিন পরে দেখা দিতে
পারে কখনো ৩ থেকে ৫ সপ্তাহ পরেও
দেখা দিতে পারে। নাড়ি কাটার পর
ধনুষ্টংকার
** আঘাত জনিত ধনুষ্টংকার বা আক্ষেপ
আঘাতের ৪/৫ দিন পরে দেখা দিতে
পারে কখনো ৩ থেকে ৫ সপ্তাহ পরেও
দেখা দিতে পারে। নাড়ি কাটার পর
ধনুষ্টংকার
** তবে যখন দেখবেন চোয়াল আটকে
যাচ্ছে তখন বুঝবেন খুবই বিপদ
হওয়ার সম্ভাবনা। এই ক্ষেত্রে
হাইপেরিকাম।
যাচ্ছে তখন বুঝবেন খুবই বিপদ
হওয়ার সম্ভাবনা। এই ক্ষেত্রে
হাইপেরিকাম।
** মাথা, মাথার পিছনে, মেরুদন্ড বা
নার্ভের আঘাতে অনেকে পঙ্গু হয়ে যায়,
অনেকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে, কোমর বা
হাত পায়ের রগ টেনে ধরে, সোজা হয়ে
চলতে পারে না, কষ্ট হয়।
ব্যয়বহুল চিকিৎসা বা অপারেশন
করেও সুস্থ হতে পারে না, সেই সব
ক্ষেত্রে হাইপেরিকাম এর লক্ষণ থাকলে
অসাধারণ কাজ করে।
নার্ভের আঘাতে অনেকে পঙ্গু হয়ে যায়,
অনেকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলে, কোমর বা
হাত পায়ের রগ টেনে ধরে, সোজা হয়ে
চলতে পারে না, কষ্ট হয়।
ব্যয়বহুল চিকিৎসা বা অপারেশন
করেও সুস্থ হতে পারে না, সেই সব
ক্ষেত্রে হাইপেরিকাম এর লক্ষণ থাকলে
অসাধারণ কাজ করে।
** মাথায় বা মাথার পিছনে নার্ভে মারাত্মক
আঘাত লাগলে ভীতিকর স্বপ্ন দেখার
প্রবণতা জন্মে।
আঘাত লাগলে ভীতিকর স্বপ্ন দেখার
প্রবণতা জন্মে।
** জিহ্বা : সাদা, হলদে ++
** স্বপ্ন : উৎকণ্ঠাকর ++
** প্রস্রাব : দুর্গন্ধ।
** আসলে Hyper অর্থ অত্যধিক বা খুব
বেশি কিন্তু যদি রসিকতা করে
হাইপেরিকামের প্রথম অংশ হাই দিয়ে
এর বিশেষ কয়'টি লক্ষণ মনে রাখতে
চাই তাহলে অনেকটা সহজ হয়।
বেশি কিন্তু যদি রসিকতা করে
হাইপেরিকামের প্রথম অংশ হাই দিয়ে
এর বিশেষ কয়'টি লক্ষণ মনে রাখতে
চাই তাহলে অনেকটা সহজ হয়।
** যদি হাই অর্থ উচ্চ, ভীষণ, সংঘাতিক বা
বেশি হয় তাহলে এর -
বেশি হয় তাহলে এর -
পিপাসা হাই (খুব)।
আক্রান্ত স্থানের ব্যথা হাই বা ঊর্ধ্বগামী।
হাই (খুব) শীতকাতর।
হাই (প্রচুর) ঘামে রোগলক্ষণ উপশম।
শ্রবণশক্তি মাসিক অবস্থায় হাই (বৃদ্ধি)।
হাই (সাংঘাতিক) ধনুষ্টংকারে অমৃত।
ঘ্রাণ শক্তি হাই (প্রখর)।
আক্রান্ত স্থানের ব্যথা হাই বা ঊর্ধ্বগামী।
হাই (খুব) শীতকাতর।
হাই (প্রচুর) ঘামে রোগলক্ষণ উপশম।
শ্রবণশক্তি মাসিক অবস্থায় হাই (বৃদ্ধি)।
হাই (সাংঘাতিক) ধনুষ্টংকারে অমৃত।
ঘ্রাণ শক্তি হাই (প্রখর)।
আক্রান্ত স্থান হাই (ভীষণ) স্পর্শকাতর।
ঠান্ডায়, কূয়াশায় হাঁপানি হাই (বৃদ্ধি)।
গরম পানীয় পানের হাই (খুব) ইচ্ছা।
হাই (খুব) ভয় উপর থেকে পড়ে
যাওয়ার।
হাই (প্রচুর) কফ উঠলে হাঁপানি উপশম।
মেরুদণ্ড বা স্নায়ুর আঘাতে হাই (উচ্চ)
ক্ষমতা সম্পন্ন ওষুধ।
ঠান্ডায়, কূয়াশায় হাঁপানি হাই (বৃদ্ধি)।
গরম পানীয় পানের হাই (খুব) ইচ্ছা।
হাই (খুব) ভয় উপর থেকে পড়ে
যাওয়ার।
হাই (প্রচুর) কফ উঠলে হাঁপানি উপশম।
মেরুদণ্ড বা স্নায়ুর আঘাতে হাই (উচ্চ)
ক্ষমতা সম্পন্ন ওষুধ।
** যে রোগির অনেক লক্ষণে হাই থাকে,
সেকি হাইপেরিকাম না হয়ে পারে !
সেকি হাইপেরিকাম না হয়ে পারে !
![]() |
Saturday, February 8, 2020
ডাঃ কেন্টের ১২ টি পর্যবক্ষণ
Wv. †K‡›Ui 12
wU ch©‡eÿY t
1| `xN©Kvjxb
†iv‡Mi e„w×, †kl ch©šÍ †ivMxi µgvebwZ|
evL¨v t G †ÿ‡Î eyS‡Z n‡e Rxebx kw³ Lye `ye©j d‡j Mfxi
Gw›U-‡mvwiK Jla mn¨ Ki‡Z cvi‡Qbv| ZvB `xN©Kvjxb †ivM e„w×| D”P kw³ Jla e¨envi
Kiv wVK nqwb, wb¤œ kw³i Jla e¨envi Kiv DwPZ wQ‡jv| †iv‡Mi Kvi‡Y kix‡ii †Kvb
h‡š¿i cwieZ©b n‡q †M‡Q| †ivM mvivi Ae¯’vq bvB| GB `xN©Kvjxb e„wׇK GLbB †Kvb
wb¤œkw³i Jla w`‡q cÖwZ‡l` ev Dckg Kiv `iKvi| b‡Pr Rxeb mskq nIqvi AvksKv Av‡Q|
GB iæc Ae¯’vq cÖ_g †_‡KB wb¤œkw³i Jla Øviv Rxebx kw³‡K Dw¾weZ Kivi †Póv Kiv
fv‡jv|
2| `xN©Kvjxb
e„w× I †k‡l axi MwZ‡Z †ivM DbœwZ|
evL¨v t Jla cÖ‡qv‡Mi ci K‡qK w`b ev K‡qK mßvn †ivM e„w×i
ci hw` Aí I axi MwZ‡Z Dckg n‡Z _v‡K Zvn‡j eyS‡eb kix‡ii wfZ‡i Aí n‡jI wUmyi
cwieZ©b ïiæ n‡q‡Q Rxebx kw³ hvwš¿K cÖwµqv ‰Zix Ki‡Z mÿg n‡q‡Q| ZvB ax‡i ax‡i
mvivi w`‡K hv‡”Q| G †ÿ‡Î †iv‡Mi MwZ cÖK…wZ jÿ¨ K‡i †h‡Z n‡e| Jla cybt cybt †`q
hv‡e bv, cÖ‡qvR‡b A‡bK w`b A‡cÿv Ki‡Z n‡Z cv‡i|
3| Zwo-Now
wKš‘ mswÿß I †Rviv‡jv †ivM e„w×| Zvi ciB ïiæ nq AwZ `ªwZ MwZ‡Z †ivM DbœwZ|
evL¨v t G‡ÿ‡Î eyS‡Z n‡e Rxebx kw³i cÖwZwµqv LyeB
†Rviv‡jv| kix‡i †Kvb hvwš¿K cwieZ©b nqwb| AwZ cÖ‡qvRbxq h‡š¿i Lvivc †Kvb
cwieZ©b nqwb| G‡ÿ‡Î †ivM m¤ú~Y© wbivgq n‡e I wbivgq `xN©¯’vqx n‡e| Ge„w×
†nvwgIc¨vw_K e„w× I A¯^vfvweK bq| eyS‡Z n‡e Jla wbe©vPb mwVK n‡q‡Q, wKš‘ kw³ I
gvÎv GKUz †ewk n‡q‡Q| Jla cÖ‡qv‡Mi ci e„w× jÿ¨ Kiv †M‡j cybt eÜ Kiv DwPZ| Ziæb
†iv‡Mi ‡ÿ‡Î cÖvq Gme jÿ¨ Kiv hvq|
4| wKQz
wKQz we‡kl †ÿ‡Î †`Lv hvq Jla cÖ‡qv‡Mi ci †ivM Av‡`Š e„w× nq bv, †ivM ¯^vfvweK
wbivg‡qi w`‡K hv‡”Q|
evL¨v t G Ae¯’v †_‡K †evSv hvq Jl‡ai kw³ I gvÎv mwVK
n‡q‡Q, hv mPivPi Avkv Kiv hvq bv|Rxebx kw³ h‡_÷ kw³kvjx Ae¯’vq i‡q‡Q| kix‡ii
†Kvb hvwš¿K cwieZ©b nqwb|
5| †ivM
jÿY mg~‡ni cÖ_‡g Dckg ïiæ n‡jv, Zvi c‡i †ivM e„w× n‡Z _vK‡jv|
evL¨v t Jla cÖ‡qv‡Mi K‡qK w`b ev 1/2 mßvn ci †_‡K Jla
cÖ‡qv‡Mi Av‡Mi Ae¯’v wd‡i Av‡m, A‡bK mgq wKQz jÿY wb‡q wd‡i Av‡m| Wv. †K›U Gi
`ywU KviY evL¨v K‡i‡Qb|
1| wba©vwiZ JlawU nq AvswkK mwVK n‡q‡Q, d‡j †ivM
c~Y© wbivg‡qi e`‡j Dckg n‡qwQ‡jv, ZvB K‡qKw`‡bi g‡a¨ Avevi jÿY¸wj wd‡i Avm‡Q|
Gi gv‡b †ivMx‡K avZzMZ fv‡e h_vhZ wePvi we‡kø‡lY Kiv nqwb|
wKš‘ hw` Jla mywbe©vwPZ n‡q‡Q e‡j g‡b nq Zv n‡j
Av‡iv D”Pkw³ cÖ‡qv‡M fv‡jv dj cvIqv hvq| Zv‡ZI †ivM jÿY wd‡i wd‡i Avm‡j Av‡iv
D”Pkw³ w`‡Z n‡e| mywbe©vwPZ Gw›U-gvqvRgwUK Jl‡a 1/2 gvÎv‡ZB h‡_ó KvR nq I c~Y©
Dckg nq|
2| Zv‡ZI wbivgq bv n‡j eyS‡eb †ivMwU mvivi Ae¯’vq
bvB| †m †ÿ‡Î wbe©vwPZ Jl‡ai wb¤œkw³ w`‡q †ivMwU‡K Dckg K‡i ivLvi †Pó Ki‡Z n‡e|
6| Jla
cÖ‡qv‡Mi ci Lye Kg mg‡qi Rb¨ †ivM jÿY Dckg nq|
evL¨v t Jla cÖ‡qv‡Mi ci `xN©Kvjxb I ¯’vqx †ivM Av‡ivM¨
_vKvi K_v, wKš‘ Zv _vK‡Q bv| KviY Ggb wKQz cÖwZeÜKZvm„wó n‡q Av‡Q d‡j Ggb n‡”Q|
h_v †KD †bkv RvZxq ZvgvK, RÏ©v, g` cvb K‡i d‡j Jl‡ai Kv‡R evav m„wó K‡i| Gme
Z¨vM Ki‡jB fv‡jv djvdj cvIqv hvq| Giæc Ae¯’v cÖgvb K‡i †h Jla wbe©vPb mwVK
Av‡Q, †ivMxi RxebxI kw³ wVK Av‡Q|
A‡bK mgq wPi †iv‡Mi †ÿ‡Î, †ivM bv mvivi wcQ‡b
†Kvb avZzMZ KviY jywK‡q _v‡K †m †ÿ‡Î †Kvb Gw›U-gvqvRgwUK Jla cÖ‡qv‡M evav `yi
n‡q †ivM ¯’vqx Av‡ivM¨ n‡e|
Avevi GgbI n‡Z cv‡i †h †`‡ni Af¨všÍ‡i hš¿vsk Lye
Lvivc Ae¯’vq Av‡Q ev aŸsm n‡q †M‡Q| hv wPi †iv‡Mi †ÿ‡Î nq| ZL‡bv djvdj A¯’vqx
n‡Z cv‡i|
AwPi †iv‡Mi †ÿ‡Î Jla cybt cybt cÖ‡qvM Kiv DwPZ|
cÖwZev‡iB Aí mg‡qi Rb¨ n‡jI Dckg †`Lv †`‡e| †kl ch©šÍ my¯’ n‡q DV‡e|
7| †ivM
jÿY¸wj cy‡ivcywi wejyß n‡q‡Q ZeyI †ivMx c~Y©fv‡e my¯’Zv Abyfe Ki‡Q bv|
evL¨v t †nvwgIc¨vw_ g‡Z Jla cÖ‡qv‡Mi ci †ivM jÿY¸wj
wejywß nIqvi mv‡_ mv‡_ gb fv‡jv n‡e, kix‡i †Rvi cv‡e, gb I kixi ZvRv n‡e, ÿzav,
Nyg nRg, gj, gyÎ Z¨vM ¯^vfvweK n‡e, ¯^vQ›`‡eva Ki‡e| wKš‘ Gi e¨vwZµg n‡j eyS‡eb
†ivMx my¯’ nqwb|
‡ivMx I c~Y© my¯’Zv wd‡I Avm‡Q bvKviY †`n
Af¨všÍ‡i Ggb wKQzi Afve Av‡Q ev †`‡ni hš¿vs‡ki Ggb wKQz ¯’vqx ÿwZ n‡q †M‡Q †h ,
†ivMx‡K LvwbKUv my¯’ Ki‡jI cy‡ivcywi mvwi‡q Zzj‡Z cvi‡Q bv|
hw`I Jl` wbe©vPb mwVK n‡q‡Q, h‡_ô mgq wb‡q KvR
Ki‡Q, †ivM jÿY `yi n‡q‡Q, ZeyI †ivMx c~Y© bv n‡q AvswkK my¯’ n‡”Q|
eyS‡Z n‡e G †ivMwU m¤ú~Y© my¯’ n‡e bv ev nevi bq|
8| Ggb wKQz
wKQz †ivMx Av‡Q hviv cÖ‡Z¨KwU Jla‡KB cÖyfv‡ii g‡Zv AvPiY K‡i|
evL¨v t GBme †ivMxiv Aí‡ZB GgbB D‡ËwRZ †h, †h‡Kvb evwn‡ii e¯‘‡Z †m A™¢yZ D‡ËwRZ nq, wVK ZoKv
†ivMxi g‡Zv| †h †Kvb Kvi‡YB †nvK G‡`i ¯œvqyZš¿ fxlYfv‡e D‡ËwRZ nq| G‡`i kixi
†nvwgIc¨vw_ Jla cÖæwfs‡qi Rb¨ †ek Dcyhy³| we‡kl K‡i D”PZi kw³ cÖ‡qvM Ki‡j G‡`i
kix‡i Jl‡ai jÿYvejx cwi¯‹vi fv‡e dz‡U
D‡V|
Gme †ÿ‡Î ZiæY †ivM mviv‡Z †Kvb Amyweav nq bv|
wKš‘ wPi †iv‡M D”PZi kw³i Jla cÖ‡qvM Ki‡j GB ai‡Yi †ivMxiv A™¢zZ AvPiY K‡i| Z‡e
30, 200 kw³‡Z ¯^vfvweK AvPiY K‡i|
gšÍe¨ t Gme †ivMxiv `yiv‡ivM¨| AwaKvsk †ÿ‡ÎB mvivi
A‡hvM¨|
9| cÖæfvi‡`i
Dci †nvwgI Jl‡ai Kvh©vejx |
evL¨v t my¯’ cÖæfvi‡`i Øviv mwVK c×wZ‡Z wbLyuZ I
m¤ú~Y©fv‡e cÖæwfs nIqv DwPr| KviY Zv †_‡KB wbLyuZ †gwUwiqv †gwWKv ˆZix n‡e|
Zv‡Z cÖæfviiv DcK…Z nb| cÖæfvi‡`i avZzMZ
ˆewPÎ fv‡jv fv‡e jÿ¨ K‡i wj‡L ivLv DwPZ| KviY cÖæwfs‡qi ci †Kvb cwieZ©b
n‡j Zv cÖæwfsK…Z Jl‡ai jÿY wnmv‡e we‡ewPZ n‡e| Ges Jl‡ai jÿYvejx
¯úó n‡e| AM©vb‡b wb`„ó Kiv Av‡Q wKfv‡e cÖæwfs nIqv DwPZ|
10| Jla
cÖ‡qv‡Mi ci bZzb bZzb jÿYvejx †`Lv †`q|
evL¨v t hw` †`Lv hvq Jla cÖ‡qv‡Mi ci cÖPzi cwigv‡b bZzb bZzb
jÿY evi evi wd‡i Avm‡Q Avevi P‡jI hv‡”Q wKš‘ †ivMxi wPwüZ wb`„ó jÿYvejx hv‡”Q
bv ev mvi‡Q bv Zv n‡j eyS‡eb Jla wbe©vPb mwVK nqwb|
nq‡Zv GUv wVK †h G¸‡jv †ivMxi bZzb jÿY bq| G¸wj
cyiv‡bv jÿY, hv †ivMxi ¯^i‡Y wQ‡jv bv|
Gme NUbv cÖgvb K‡i Jla wbe©vPb mwVK nqwb| bZzb
K‡i fv‡jv fv‡e ch©‡eÿY K‡i Jla wbe©vPb Ki‡Z n‡e|
11| Jla
cÖ‡qv‡Mi ci †ivMxi cyiv‡bv jÿYvejx G‡Ki ci GK wd‡i Avm‡Q|
evL¨v t hw` †`Lv hvq cyiv‡bv jÿYvejx G‡Ki ci wd‡i Avm‡Q,
wKQzw`b ci P‡jI hv‡”Q Ges µgk my¯’‡eva Ki‡Q, Zvn‡j eyS‡eb †ivMx mvivi c‡_ A‡Q|
G‡ÿ‡Î Jla cybt cÖ‡qvM cÖ‡qvRb bvB| jÿYvejxi GB AvmvhvIqv eûw`b Pj‡Z cv‡i, gv‡mi
AwaK Kvj Pj‡Z cv‡i| jÿ¨ Ki‡Z n‡e jÿY¸wj †`‡ni Af¨všÍi n‡Z evwni w`‡K, Dci †_‡K
bx‡Pi w`‡K, †`‡ni †ewk ¸iæZ¡c~Y© A½ †_‡K Kg ¸iæZ¡ A‡½i w`‡K hv‡”Q wK bv ?
hw` †`Lv hvq cyiv‡bv †Kvb jÿY G‡m P‡j bv wM‡q
†_‡K †Mj Zvn‡j JlawU cybt cÖ‡qv‡Mi cÖ‡qvRb n‡Z cv‡I ev bZzb †Kvb Jla wbe©vP‡bi
cÖ‡qvRb n‡Z cv‡i|
12| Jla
cÖ‡qv‡Mi ci †_‡K †ivM jÿYvejx D‡ëv c‡_
Pj‡Q|
evL¨v t †ivM mvivi wb`„ó wbqg Av‡Q| h_v t
(K) †ivMxi †ivM jÿYmg~n Dci †_‡K bxQ A_©vr gv_v
†_‡K cv‡qi w`‡K hv‡e|
(L) †`‡ni Af¨všÍi n‡Z evwni w`‡K hv‡e|
(M) †`‡ni †ewk ¸iæZ¡c~Y© A½ †_‡K Kg ¸iæZ¡ A‡½i
w`‡K hv‡e|
wKš‘ hw` †`Lv hvq ivM jÿb¸wj GB wbq‡gi D‡ëvc‡_
Pj‡Q Zvn‡j eyS‡Z n‡e †ivMwU mvivi c‡_
bvB| Ges µgkB †ivMx‡K g„Zz¨i w`‡K †V‡j w`‡”Q| h_v t Pg©‡ivM fv‡jv n‡q nvucvbx
†`Lv w`‡jv ev ev‡Zi AmyL fv‡jv n‡q nv‡U©i AmyL †`Lv w`‡jv| GB jÿY †gv‡UI fv‡jv
bq| `ªæZ GB Ae¯’v‡K cÖwZ‡la Ki‡Z n‡e| GB fv‡e †ivM jÿY D‡ëv c‡_ cÖmvwiZ n‡j
†ivMxj g„Zz¨ ch©šÍ n‡Z cv‡i|
Wednesday, January 29, 2020
পালসেটিলা

পালসেটিলা
নবশিক্ষার্থী বন্ধুরা, আজ আপনাদের একজন সুন্দর চেহারার, শান্তশিষ্ট, স্নেহশীল, লাজুক, মনের মানুষের গল্প শোনাবো। যার মন ও রোগ সবকিছুতেই পাবেন ঘন ঘন পরিবর্তন। হ্যাঁ আপনারা ঠিক ধরেছেন আমি পালসেটিলার কথা বলছি।
হলুদাভ, লাল, কটা চুল, নীল চোখ, উজ্জ্বল ফর্সা, ফ্যাকাসে বা লাল মুখ বিশিষ্ট, সুন্দর মুখাকৃতি, মোটাসোটা, গোলগাল, থলথলে পেশী, রক্তপ্রধান স্বাস্থ্যের বৈশিষ্ট্য।
এদের দেখে রোগ লক্ষণ বা পরিবর্তন বোঝা যায় না। বাহির থেকে দেখে মনে হয় কোন রোগ নাই।
হলুদাভ, লাল, কটা চুল, নীল চোখ, উজ্জ্বল ফর্সা, ফ্যাকাসে বা লাল মুখ বিশিষ্ট, সুন্দর মুখাকৃতি, মোটাসোটা, গোলগাল, থলথলে পেশী, রক্তপ্রধান স্বাস্থ্যের বৈশিষ্ট্য।
এদের দেখে রোগ লক্ষণ বা পরিবর্তন বোঝা যায় না। বাহির থেকে দেখে মনে হয় কোন রোগ নাই।
পালসেটিলা-কে "পরিবর্তন" শব্দটি দিয়ে চিত্রিত করার চেষ্টা করবো।
পরিবর্তনশীলতাই যেন এর প্রধান কথা। তাহলে শুরু করা যাক।
পরিবর্তনশীলতাই যেন এর প্রধান কথা। তাহলে শুরু করা যাক।
সাদৃশ :
পালসেটিলা-কে Wind flour বলা হয়। সামান্য বাতাসে এর হালকা পাপড়িযুক্ত ফুলগুলো দোলে এ কারণে এ'কে উইন্ড ফ্লাওয়ার বলে।
পালসেটিলা-কে Wind flour বলা হয়। সামান্য বাতাসে এর হালকা পাপড়িযুক্ত ফুলগুলো দোলে এ কারণে এ'কে উইন্ড ফ্লাওয়ার বলে।
পালসেটিলা উদ্ভিদের সাথে পালসেটিলার রোগীদের মনে রাখার মতো বেশ কিছু সাদৃশ লক্ষ্য করা যায়।
পালসেটিলার অনেকগুলো গাছ একসঙ্গে জন্মায় ও বেড়ে উঠে, অনুরুপ পালসেটিলার রোগীরাও একসাথে থাকতে পছন্দ করে।
এটি বালুময় অঞ্চলে জন্মালেও, জলের প্রয়োজন হয় না।
অনুরুপ পালসের রোগীদের মুখ শুকিয়ে থাকলেও জল পান করতে চায়না।
অনুরুপ পালসের রোগীদের মুখ শুকিয়ে থাকলেও জল পান করতে চায়না।
এই গাছটির ডালপালায় বা পাতায় প্রচুর নরম রোমে (চুল) ঢাকা থাকে মনে হয় যেন শীতকালের কম্বল।
পালস ঠান্ডা বাতাস পছন্দ করে কিন্তু শীতের সময় গায়ে আবরণ চায়।
পালস ঠান্ডা বাতাস পছন্দ করে কিন্তু শীতের সময় গায়ে আবরণ চায়।
পালসেটিলা উদ্ভিদের ফুলগুলি নত হয়ে ঝুলে থাকে :
অনুরূপ পালসেটিলার রোগীরাও সমাজ ও সংসারে নত হয়ে চলে।
অনুরূপ পালসেটিলার রোগীরাও সমাজ ও সংসারে নত হয়ে চলে।
সামান্য বাতাস যে দিকে দোল দেয় উদ্ভিদ'টি সেদিকে হেলে পড়ে, শক্ত হয়ে থাকতে পারে না।
পালসের রোগীরাও অনুরূপ। কেউ কোন বিষয়ে চাপ দিলে, খারাপ আচরণ করলে, প্রতিবাদ করে না, বরং নত হয়ে থাকে, বশ্যতা স্বীকার করে।
পালসের রোগীরাও অনুরূপ। কেউ কোন বিষয়ে চাপ দিলে, খারাপ আচরণ করলে, প্রতিবাদ করে না, বরং নত হয়ে থাকে, বশ্যতা স্বীকার করে।
উদ্ভিদটির ফুলের পাপড়ি দেখতে অনেকটা চোখের মতো তাই আদিকাল থেকে চোখের রোগে এর ব্যবহার আছে।
পালসেটিলা ওষুধ'টি চোখে আঞ্জনি ও পিঁচুটি হলে দারুণ কাজ করে।
পালসেটিলা ওষুধ'টি চোখে আঞ্জনি ও পিঁচুটি হলে দারুণ কাজ করে।
পালসেটিলা গাছের ফুল দারুন সুন্দর, নানা রঙের হয় এবং রঙ পরিবর্তন হতে থাকে। সাদা, হলুদ, সবুজ, কালো, নীল, বেগুনি ইত্যাদি।
প্রথমে হালকা কালচে, তারপরে নীলচে, তারপরে হালকা বেগুনি, তারপরে মিষ্টি গাঢ় বেগুনি রঙ, এভাবে একটি ফুল প্রস্ফুটিত হওয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রঙ পরিবর্তন করতে থাকে।
অনুরুপ পালসের রোগীদের মন ও রোগলক্ষণ ঘনঘন পরিবর্তন হয়।
এর মন সহজেই পরিবর্তন হয় : এই হাসি খুশি কিন্তু একটু কষ্ট পেলেই চোখে জল।
প্রথমে হালকা কালচে, তারপরে নীলচে, তারপরে হালকা বেগুনি, তারপরে মিষ্টি গাঢ় বেগুনি রঙ, এভাবে একটি ফুল প্রস্ফুটিত হওয়ার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রঙ পরিবর্তন করতে থাকে।
অনুরুপ পালসের রোগীদের মন ও রোগলক্ষণ ঘনঘন পরিবর্তন হয়।
এর মন সহজেই পরিবর্তন হয় : এই হাসি খুশি কিন্তু একটু কষ্ট পেলেই চোখে জল।
একজন মনিষী বলেছেন পালসেটিলা-কে এক কথায় চিনতে চাও ! তাহলে মনে রেখো,
যাকে সহজেই হাসানো যায় কিংবা সহজেই কাঁদানো যায় সেই হচ্ছে পালসেটিলা।
যাকে সহজেই হাসানো যায় কিংবা সহজেই কাঁদানো যায় সেই হচ্ছে পালসেটিলা।
পালস নম্র, ভদ্র, বিনয়ী, কিন্তু পাকস্থলীর সমস্যা বা হজমের সমস্যা থাকলে শিশুদের মেজাজ পরিবর্তন হয়ে খিটখিটে হয়।
চিকিৎসক কিংবা আপনজনের কাছে কষ্টের কথা বলার সময় মন ভারাক্রান্ত হয়, কান্না করে কিন্তু কষ্টের কথা বলা হয়ে গেলে, মনে পরিবর্তন আসে। মন হালকা হয়ে যায়।
কখনো মনে করে বিয়ে করা বা স্বামী স্ত্রীর মেলামেশা করা মহাপাপ তাই এসব থেকে বিরত থাকে, আবার মতের পরিবর্তন হলে স্বাভাবিক হয়ে যায়।
এরা অনেক ক্ষেত্রে বৈচিত্র বা পরিবর্তন চাই কিন্তু নিজের জিহ্বা বা মুখ শুষ্ক থাকলেও যেমন জল পান করতে চায়না।
তেমনি বন্ধুবান্ধব, আত্বীয় স্বজনের মুখও বুঝি শুষ্ক রাখতে চায়। এরা বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের সাথে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলবে, যত্ন নিবে কিন্তু এদের পিছে খরচ করতে চাইবে না, খেতে দিতে চাইবে না। খুব হিসেবী। এই ক্ষেত্রে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না।
তেমনি বন্ধুবান্ধব, আত্বীয় স্বজনের মুখও বুঝি শুষ্ক রাখতে চায়। এরা বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের সাথে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলবে, যত্ন নিবে কিন্তু এদের পিছে খরচ করতে চাইবে না, খেতে দিতে চাইবে না। খুব হিসেবী। এই ক্ষেত্রে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না।
কখনো কখনো প্রাণী হত্যা মহাপাপ মনে করে ডিম, মাছ, মাংস, দুধ খায় না। আবার কিছুদিন পর মতের পরিবর্তন হয়, তখন এসব ছাড়া অন্য কিছু খেতে চায় না।
খাবারের ব্যাপারেও রুচির ঘনঘন পরিবর্তন হয়। কখনো খুব ক্ষুধা পায়, কখনো ক্ষুধাহীনতা দেখা দেয়।
এর রোগলক্ষণ ঘনঘন শরীরের পার্শ্ব বা স্থান পরিবর্তন করে :
ধরুন সকালে ডানদিকের গ্ল্যান্ড ব্যথা করছে, আবার বিকেলে দিক পরিবর্তন হয়ে বামদিকের গ্ল্যান্ড ব্যথা করছে।
ধরুন সকালে ডানদিকের গ্ল্যান্ড ব্যথা করছে, আবার বিকেলে দিক পরিবর্তন হয়ে বামদিকের গ্ল্যান্ড ব্যথা করছে।
কোন স্ত্রীলোকের বামদিকে মাম্পস হলে (কানের নিচের গ্রন্থি ফোলা, প্রদাহ) বামদিকের স্তন ফোলে ও প্রদাহ হয় কিন্তু পরে দিক পরিবর্তন হয়ে ডানদিক আক্রান্ত হয়।
কোন পুরুষ মানুষের বামদিকে মাম্পস হলে (কানের নিচের গ্রন্থি ফোলা, প্রদাহ) বামদিকের অণ্ডকোষ ফোলে ও প্রদাহ হয়, পরে দিক পরিবর্তন হয়ে ডানদিক আক্রান্ত হয়।
এদের পানির পিপাসা যেমন কম তেমনি যৌন পিপাসাও কম :
কিন্তু কখনো কখনো তা পরিবর্তন হয়ে, অতিরিক্ত সঙ্গম ইচ্ছা দেখা দেয়।
কিন্তু কখনো কখনো তা পরিবর্তন হয়ে, অতিরিক্ত সঙ্গম ইচ্ছা দেখা দেয়।
আর জ্বরের রোগীদের বিশেষত, শীত করে জ্বর আসার পূর্বে প্রচুর পানির পিপাসা হয় : (১ম গ্রেড)।
পছন্দ অপছন্দের ব্যাপারে একটা বিশেষ পরিবর্তন লক্ষণীয়। যথা :
ঠাণ্ডা মেজাজ, ঠান্ডা পানি, ঠান্ডা খাবার, ঠান্ডা আবহাওয়া পছন্দ।
কিন্তু গরম মেজাজ, গরম পানি, গরম খাবার, গরম আবহাওয়া অপছন্দ।
ঠাণ্ডা মেজাজ, ঠান্ডা পানি, ঠান্ডা খাবার, ঠান্ডা আবহাওয়া পছন্দ।
কিন্তু গরম মেজাজ, গরম পানি, গরম খাবার, গরম আবহাওয়া অপছন্দ।
ঘুমের ক্ষেত্রে একটা পরিবর্তন লক্ষণীয় :
গভীর নিদ্রা, পেটের উপরে হাত রেখে চিৎ হয়ে ঘুমায় : (১ম গ্রেড)।
কিন্তু নিদ্রাহীনতা, ঘুম ঘুম ভাব, মাথার উপর হাত রেখে ঘুমায় : (১ম গ্রেড)।
গভীর নিদ্রা, পেটের উপরে হাত রেখে চিৎ হয়ে ঘুমায় : (১ম গ্রেড)।
কিন্তু নিদ্রাহীনতা, ঘুম ঘুম ভাব, মাথার উপর হাত রেখে ঘুমায় : (১ম গ্রেড)।
জিহ্বার রঙের ক্ষেত্রে গ্ৰেডের পরিবর্তন লক্ষণীয় :
জিহ্বা শুষ্ক, সাদা : (১ম গ্ৰেড)।
কিন্তু জিহ্বা শুষ্ক, হলদে : (২য় গ্ৰেড)।
জিহ্বা শুষ্ক, সাদা : (১ম গ্ৰেড)।
কিন্তু জিহ্বা শুষ্ক, হলদে : (২য় গ্ৰেড)।
স্নানের ক্ষেত্রে লক্ষণীয় পরিবর্তন :
ঠান্ডা জলে স্নান বা আক্রান্ত স্থান জলে ধুলে উপশম : (১ম গ্ৰেড)।
কিন্তু কখনো কখনো স্নানে ভয় বা বৃদ্ধি : (২য় গ্ৰেড)।
ঠান্ডা জলে স্নান বা আক্রান্ত স্থান জলে ধুলে উপশম : (১ম গ্ৰেড)।
কিন্তু কখনো কখনো স্নানে ভয় বা বৃদ্ধি : (২য় গ্ৰেড)।
মেয়েদের মাসিক হওয়ার বয়সে যদি হঠাৎ পরিবর্তন দেখা দেয় অর্থাৎ শরীর শুকিয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে ক্ষয় দোষে আক্রান্ত হয়েছে।
পালসের রোগী পুরাতন হলে সাইলিসিয়া কিন্তু রোগ সুগভীর হলে, ওষুধ পরিবর্তন করে কেলি সালফ প্রয়োগ করতে হবে।
পালসের রোগী কান্না করলে তার কষ্টের পরিবর্তন হয়, মনে শান্তি পায়। সে কারণে কান্না করে।
সহজে মন পরিবর্তন হয় :
সামান্য তিরস্কারে কষ্ট পায়, সামান্যতে অভিমান করে, আবার সামান্য শান্তনায় বা আদরে মুখে হাসি আসে। পালসের অধিকাংশ রোগী মেয়েলি বা ছ্যাবলামি স্বভাবের হয়।
সামান্য তিরস্কারে কষ্ট পায়, সামান্যতে অভিমান করে, আবার সামান্য শান্তনায় বা আদরে মুখে হাসি আসে। পালসের অধিকাংশ রোগী মেয়েলি বা ছ্যাবলামি স্বভাবের হয়।
পালসের রোগ এত ঘনঘন পরিবর্তন হয় যে, আজ এই রোগ, কাল সেই রোগ, লেগেই থাকে।
যে কারণে আমি রসিকতা করে পালসের রোগীকে পুরাতন গাড়ির সাথে তুলনা করি। পুরাতন গাড়ি যেমন আজ এটা নষ্ট, কাল সেটা নষ্ট, ঘনঘন মেকারের কাছে যেতে হয়, অনুরূপ পালসার রোগী ঘনঘন ডাক্তারের কাছে আসে।
যে কারণে আমি রসিকতা করে পালসের রোগীকে পুরাতন গাড়ির সাথে তুলনা করি। পুরাতন গাড়ি যেমন আজ এটা নষ্ট, কাল সেটা নষ্ট, ঘনঘন মেকারের কাছে যেতে হয়, অনুরূপ পালসার রোগী ঘনঘন ডাক্তারের কাছে আসে।
পালসের রোগী অচিররোগে শীতকাতর হলেও চিররোগের বেলায় পাবেন এর পরিবর্তন অর্থাৎ গরমকাতর।
সকালবেলা সরল কাশি, কিন্তু সন্ধ্যায় পরিবর্তন অর্থাৎ শুষ্ক কাশি।
পাকস্থলীর রোগ বাড়ে সকালে কিন্তু মানসিক কষ্টের বেলায় পাবেন পরিবর্তন অর্থাৎ মানসিক কষ্ট সন্ধ্যায় বাড়ে।
এরা পাকস্থলীর রোগ ছাড়া সাধারণত সকালে ভালো থাকলেও সন্ধ্যায পরিবর্তন আসে অর্থাৎ সন্ধ্যায় দৈহিকভাবে খারাপ থাকে।
পালসের কথাবার্তা, খাওয়া-দাওয়া, চলাফেরা, কাজকর্ম সবক্ষেত্রেই ধীরগতি, এদের এই ধীর গতির সাধারণত পরিবর্তন না।
মাসিক স্রাবের ক্ষেত্রেও নানা রকম পরিবর্তন দেখা যায়, কখনো অল্প কখনো প্রচুর, কখনো বন্ধ, কখনো আবার হয়, পা ভেজা থাকলে ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায় কখনো কালচে, কখনো লাল রঙ। কখনো চাপ চাপ।
মাসিকের আগে পরে হজমের পরিবর্তন ঘটে, যথা মাসিকের আগে পরে পেট খারাপ হয়।
মাসিকের সময় কোন কোন অবিবাহিত মেয়েদের স্তনে পরিবর্তন আসে যথা দুধ সঞ্চয় হয়।
সন্তান প্রসব ও ঋতুস্রাবের সময় খুব শীত করে কিন্তু অন্য সময় পাবেন পরিবর্তন অর্থাৎ খুব গরম কাতর।
ঘি, দুধ, ইলিশ, পোলাও খেয়ে আর পাঁচজন মানুষ আনন্দে থাকলেও পালসের বেলায় পাবেন পরিবর্তন, এদের পেট খারাপ করে, পেট ব্যথা করে। এসব সহ্য হয় না।
পালসের ব্যথা বা রোগ হঠাৎ আসে কিন্তু যাবার বেলায় গতি পরিবর্তন করে ধীরে ধীরে যায়।
সকালে নাক বন্ধ হলে ঝেড়ে পরিষ্কার করতে পারে কিন্তু সন্ধ্যায় সেই লক্ষণ পরিবর্তন হয়ে যায়, তখন নাক ঝাড়লেও পরিষ্কার হয় না।
নিম্নের এই কয়টি লক্ষণ থাকলে পালসেটিলা পরিবর্তন করে অন্য কিছু দেওয়ার কথা চিন্তা করা যায় না। যথা :
ভীরুতা, কান্না করার স্বভাব, অন্তর্মুখী দুঃখ, নীরব বিরক্তি, সুস্থ অবস্থায় শান্ত, কোমল, ধীরগতি সম্পন্ন, সুন্দর স্বাস্থ্য, সুশ্রী চেহারা, গরমকাতর বা শীতকাতর, পিপাসাহীন ইত্যাদি।
ভীরুতা, কান্না করার স্বভাব, অন্তর্মুখী দুঃখ, নীরব বিরক্তি, সুস্থ অবস্থায় শান্ত, কোমল, ধীরগতি সম্পন্ন, সুন্দর স্বাস্থ্য, সুশ্রী চেহারা, গরমকাতর বা শীতকাতর, পিপাসাহীন ইত্যাদি।
পালসেটিলার শিশুরা কান্না করলে, কোলে করে ধীরে ধীরে হাঁটলে কান্না থেমে যায়, কিন্তু জোরে হাঁটলে কান্না থামে না বা মেজাজের পরিবর্তন হয় না, কারণ পালসের রোগের গতি ধীর।
দিনে হাসিখুশি মানুষটার মধ্যে সন্ধ্যায় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়, যথা : মৃত্যুভয়, অন্ধকারের ভয়, একা থাকতে ভয় ইত্যাদি।
মাথা ঘোরানি, দাঁতব্যথা, পাকস্থলী ও লিভারে খোঁচামারা ব্যথা, পিঠ ও হাঁটু ব্যথার কষ্ট, হাঁটলে শান্তিদায়ক পরিবর্তন বা উপশম হয়।
পালসেটিলার শরীরের যে কোন এক পাশ রোগাক্রান্ত হলেও অন্য পাশে কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না অর্থাৎ সুস্থ থাকে।
যথা : শরীরের একপাশে ব্যথা, অন্যপাশ স্বাভাবিক।
এক পাশে ঘাম, অন্যপাশ শুষ্ক।
একগাল লাল, অন্যগাল ফ্যাকাশে।
এক পা ঠান্ডা’ত অন্য পা গরম ইত্যাদি।
তবে পরবর্তীতে রোগলক্ষণ দিক পরিবর্তন করে।
এক পাশে ঘাম, অন্যপাশ শুষ্ক।
একগাল লাল, অন্যগাল ফ্যাকাশে।
এক পা ঠান্ডা’ত অন্য পা গরম ইত্যাদি।
তবে পরবর্তীতে রোগলক্ষণ দিক পরিবর্তন করে।
ডা. হ্যানিম্যান বলেন, দেহের অর্ধেক অংশে রোগ লক্ষণ সংগঠিত হওয়া একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।
মলের রঙ পরিবর্তনশীল :
মল কিছুক্ষণ থাকলে তার রঙ পরিবর্তন হয়ে যায়। দুইবার মল ত্যাগ করলে দুই রকম রঙ হয়।
মল কিছুক্ষণ থাকলে তার রঙ পরিবর্তন হয়ে যায়। দুইবার মল ত্যাগ করলে দুই রকম রঙ হয়।
পালসের শিশু আনন্দদায়ক কিছু না পেলে করুণভাবে কাঁদে। জিনিসটি দিলে কিংবা একটু আদর করে দিলে তাৎক্ষণিক তার কান্না পরিবর্তন হয়ে আনন্দে রূপান্তর হয়।
পালসে পুরাতন সর্দিতে ঘ্রাণশক্তি পরিবর্তন হয় অর্থাৎ নষ্ট হয়ে যায়।
পালসের রোগীর শরীরের কষ্ট, শরীর নড়াচড়ায় স্বস্থিদায়ক পরিবর্তন বা উপশম হয়, আর মনের কষ্ট, মন সঞ্চালননে অর্থাৎ মনের কথা প্রকাশ করলে বা কান্না করলে উপশম হয়।
শরীরের বাইরে গরম সহ্য হয় না বলেই হয়তো শরীরের ভিতরেও গরম সহ্য হয় না। এ ক্ষেত্রে পরিবর্তন লক্ষিত হয় না।
মানুষ বলে ভালো মানুষের নাকি বিপদ বেশি হয়, পালসেটিলার এত ঘনঘন মনের পরিবর্তন, রোগের পরিবর্তন বুঝি তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। মানুষ তার প্রতি সন্তুষ্ট থাকলেও রোগবালাই তার প্রতি অসন্তুষ্ট এ যেন প্রকৃতির এক রহস্য।
পালসেটিলায় সব লক্ষণের সাথে গরম ঘরে শীতার্ততা লক্ষণটি রয়েছে : ডা. এম. এল. টাইলর।
ডা. হ্যানিম্যান বলেন যেখানে শীতার্ততা ও পিপাসাহীনতা রয়েছে সেখানে ঔষধটি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কাজ করে।
ডা. হ্যানিম্যান বলেন যেখানে শীতার্ততা ও পিপাসাহীনতা রয়েছে সেখানে ঔষধটি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কাজ করে।
পালসেটিলার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে :
নম্রতা, এরা শক্ত বা দৃঢ় হতে পারে না। যেন পৃথিবীতে থাকতে হলে নম্র-ভদ্র দুর্বল হয়ে টিকতে হবে, তার ভিতরে এমন দুর্বল ভাবনা কাজ করে।
কঠিন পৃথিবীতে শক্ত হয়ে মোকাবেলা করতে পারে না। সে নিজে সোহাগী ও মমতাময়ী তাই স্নেহ-মমতার জন্য সোহাগী মানুষ খুঁজে। সে যেন মায়া মমতা ও প্রেমের কাঙাল।
কঠিন পৃথিবীতে শক্ত হয়ে মোকাবেলা করতে পারে না। সে নিজে সোহাগী ও মমতাময়ী তাই স্নেহ-মমতার জন্য সোহাগী মানুষ খুঁজে। সে যেন মায়া মমতা ও প্রেমের কাঙাল।
সে নিজে সহানুভূতিশীল, আত্মবিশ্বাসহীন, বাধ্যগত, সমবেদনাশীল ও ভীতু। তবে কখনো কখনো এর ব্যাতিক্রম পাবেন, যথা স্বার্থপর, ঈর্ষাপরায়ন, বদমেজাজি, সন্দেহপ্রবণ ইত্যাদি। তবে এরা সংখ্যায় খুব কম।
কষ্ট পেলে, দুঃখ নীরবে মনের ভিতর রাখে। কাঁদলে, শান্ত্বনা পেলে স্বস্তি বোধ করে। সন্ধ্যায় ভূতের ভয়, ভয়ের কারণে নানা রোগে আক্রান্ত হয়।
পালসের মানুষেরা সংসারে সব কাজে অংশ নেয়, স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, দেবর, ভাসুর, ননদ, দাদা-দাদী সবার সেবা করে। না কেঁদে রোগের কথা যেন বলতেই পারেনা।
পালসেটিলার মন লাউ গাছের ডগার মতো নরম। লাউয়ের ডগা যেমন সামান্য বাতাসে নেতিয়ে পড়ে, তেমনি পালসেটিলার মনও সামান্য চাপে, কষ্টে, বেদনায় নত হয় বা কাতর হয়। এদের সহজে বাধ্য করা যায়। সে কারণে প্রেম বা বিয়ে পালসেটিলার সাথে করলে বেশি সুবিধা।
উৎস : উদ্ভিদ।
কাতরতা :
গরমকাতর +++
শীতকাতর ++
কাতরতা :
গরমকাতর +++
শীতকাতর ++
মায়াজম :
সোরিক ++
সিফিলিটিক +
সাইকোটিক +++ L
টিউবারকুলার ++
সোরিক ++
সিফিলিটিক +
সাইকোটিক +++ L
টিউবারকুলার ++
ধরণ : পলিক্রেস্ট, নারী ও শিশু প্রধান ওষুধ।
আক্রান্তদিক : শরীরের উপর অংশ বাম, নিচের অংশ ডানদিক। বাম থেকে ডান দিক পর্যায়ক্রমে আক্রান্ত হয়।
আক্রান্তদিক : শরীরের উপর অংশ বাম, নিচের অংশ ডানদিক। বাম থেকে ডান দিক পর্যায়ক্রমে আক্রান্ত হয়।



এসিড - ফস
এসিড - ফস
উৎস : খনিজ।
মায়াজম : সোরা (+) সিফিলিস (++) সাইকোসিস (+)
কাতরতা : শীতকাতর (++) গরমকাতর (+)
ধরণ : পলিক্রেস্ট, একিউট, ক্রণিক ও ব্যক্তিলক্ষণ কেন্দ্রিক ঔষধ।
আক্রান্ত দিক : শরীরের উপর অংশ বাম, নিচের অংশ ডান দিক আক্রান্ত হয়।
মায়াজম : সোরা (+) সিফিলিস (++) সাইকোসিস (+)
কাতরতা : শীতকাতর (++) গরমকাতর (+)
ধরণ : পলিক্রেস্ট, একিউট, ক্রণিক ও ব্যক্তিলক্ষণ কেন্দ্রিক ঔষধ।
আক্রান্ত দিক : শরীরের উপর অংশ বাম, নিচের অংশ ডান দিক আক্রান্ত হয়।
ওষুধের নামের মধ্যেই ওষুধের মূল লক্ষণসমূহ অন্তর্নিহিত যথা :
Acid - Phos
A : Absent minded : অমনোযোগী।
Acid - Phos
A : Absent minded : অমনোযোগী।
C : Company Aversion to : সঙ্গী অপছন্দ।
I : Indolence : অলস।
D : Despair : হতাশা।
I : Indolence : অলস।
D : Despair : হতাশা।
P : Passionate : কামুক।
H : Homesickness : গৃহকাতরতা।
0 : Obstinate : একগুঁয়ে।
S : Slowness : ধীরগতি।
H : Homesickness : গৃহকাতরতা।
0 : Obstinate : একগুঁয়ে।
S : Slowness : ধীরগতি।
মূল থিম : এসিড-ফসের মূল থিম হচ্ছে উদ্দাম ও সংগ্রামের পর অবসন্নতা।
আকৃতি : মুখ মন্ডলে কালাে রেখা, বিবর্ণ, চোখ বসে যাওয়া, কাঁচের মতো চকচকে চেহারা।
এর রােগীদের ছোটবেলা হতে স্বাস্থ্য সবল এবং দ্রুত বর্ধিত হয় কিন্তু যৌবনে এসে শরীরের মূল পদার্থ ক্ষয়, শারীরিক, মানসিক পরিশ্রম বা মনােকষ্টের কারণে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়।
এর রােগীদের ছোটবেলা হতে স্বাস্থ্য সবল এবং দ্রুত বর্ধিত হয় কিন্তু যৌবনে এসে শরীরের মূল পদার্থ ক্ষয়, শারীরিক, মানসিক পরিশ্রম বা মনােকষ্টের কারণে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়।
মানসিক লক্ষণ : চুপ চাপ একাকী বসে বা শুয়ে থাকতে চায়। উৎসাহহীন ও উদাস হয়ে বসে চিন্তা করে। নিরাশ, নিদ্রাহীন।
উঠবার শক্তি হলেও উঠতে মন চায়না। মন বিষন্ন হয়ে থাকে। পড়াশুনা, ব্যবসা, কাজ কর্ম করতে পারেনা। জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা, উদাসীনতা, সঙ্গী অপছন্দ, চুপচাপ থাকতে ইচ্ছা করে। অলস হয়ে যায়। কোন কিছুতে মনযােগ দিতে পারেনা,
প্রশ্নকারীর দিকে তাকিয়ে থাকে, কি বলবে বুঝতে পারেনা। কথা বার্তা বলতে বিরক্ত হয়। পড়তে বসলে অন্যমনস্ক হয়ে যায়।
উঠবার শক্তি হলেও উঠতে মন চায়না। মন বিষন্ন হয়ে থাকে। পড়াশুনা, ব্যবসা, কাজ কর্ম করতে পারেনা। জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা, উদাসীনতা, সঙ্গী অপছন্দ, চুপচাপ থাকতে ইচ্ছা করে। অলস হয়ে যায়। কোন কিছুতে মনযােগ দিতে পারেনা,
প্রশ্নকারীর দিকে তাকিয়ে থাকে, কি বলবে বুঝতে পারেনা। কথা বার্তা বলতে বিরক্ত হয়। পড়তে বসলে অন্যমনস্ক হয়ে যায়।
একা থাকতে চায়, কথা বলতে অনীহার কারনে সংক্ষিপ্ত উত্তর দেয়। তাকে প্রশ্নের জবাব দিতে বাধা দিলে রাগ হয়। দুর্বলতার কারণে একটু বিরক্ত করলে রাগ হয়। ইহার রােগীরা অর্ন্তমুখী।
মাথা নত করে লজ্জিততাবে নীচের দিকে তাকিয়ে থাকে। এরা সাধারণত শান্তশিষ্ট, ভদ্র। এদের অনুভূতি হচ্ছে কেউ তাকে ভালবাসেনা, গন্য করেনা। ফলে সে অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়, যাতে প্রতিদানে অন্যরা তাকে ভালবাসে। কিন্তু যখন অন্যের ভালবাসা পেতে ব্যর্থ হয় তখন সে ঝগড়াটে হয়, বুদ্ধি কমে যায়। অবসাদ বা অবসন্নতা দেখা দেয়।
রোগ লক্ষণ : জ্বর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হয়, বেশী মাত্রায় আক্রান্ত হলে, দুর্বলতা, পেট ফাঁপা, দাঁতে ময়লা, অচেতন হয়ে পড়ে
থাকে, সম্পুর্ন তন্দ্রাচ্ছন্নভাব বা উদাস ভাব।
ইহার রােগীর দিনের চেয়ে রাতে প্রসাব বেশী হয়। প্রসাব দুধের মতো সাদা, ঘন ঘন প্রসাব হয়। জননেন্দ্রীয় এত দূর্বল হয় যে, মলত্যাগের সময় বীর্য বের হয়।
থাকে, সম্পুর্ন তন্দ্রাচ্ছন্নভাব বা উদাস ভাব।
ইহার রােগীর দিনের চেয়ে রাতে প্রসাব বেশী হয়। প্রসাব দুধের মতো সাদা, ঘন ঘন প্রসাব হয়। জননেন্দ্রীয় এত দূর্বল হয় যে, মলত্যাগের সময় বীর্য বের হয়।
প্রায় পাতলা পায়খানা হয় কিন্তু পায়খানার জন্য শরীর দূর্বল হয় না বরং পায়খানা বন্ধ হলে দূর্বল হয়, এমন কি যক্ষা পর্যন্ত হয় উদরাময় হলে অসুখ উপশম হয়।
সকালে, সন্ধ্যায়, রাতে, পানীয় পানের পর, আহারের পর, ঠান্ডা খাবার খেলে, ঘুমের পর, ডানপাশে শুলে মলবেগ খুব বৃদ্ধি পায়। এর উদরাময় জলের মতো পাতলা ও প্রচুর পরিমাণে হয় তবে তাতে কোন গন্ধ থাকে না।
মলত্যাগে অনেক কষ্টের উপশম হয়, মনে শান্তি আসে। মল ত্যাগকালে প্রচুর বায়ু নিঃসরন হয়।
এসিড দিয়ে তৈরী যত ঔষধ আছে, তার প্রায় সব এসিডের রােগীরাই দুর্বলতার শিকার হয়। বিশেষত কোমর হতে নিচদিক বেশি।
দ্রুত বর্ধনশীল ছেলে মেয়েদের জন্য দারণ ওষুধ। যে সমস্ত মানুষ ছোট বেলা হতে স্বাস্থ্য সবল এবং দ্রুত বর্ধিত হয়ে যৌবনে পা দিতে না দিতেই অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ, ঋতুস্রাব, সহবাস, অতিরিক্ত শুক্রস্রাব, গােপন প্রেমে ব্যর্থতা, কঠিন রােগভোগ, দীর্ঘদিন শারীরিক, মানসিক পরিশ্রমের ফলে মন ও শরীর দৃর্বল হয়, স্বাস্থ্য নষ্ট হয়, চুপচাপ একাকী বসে বা শুয়ে থাকতে চায়।
ক্লান্ত হয়ে পড়ে। গোপন প্রেমে ব্যর্থ হয়ে নানান অসুখে আক্রান্ত হয়। সামান্য ঘুমালে সুস্থ্যবােধ করে।
একবার বিশ্রাম নিলে আর উঠবার শক্তি হয়না, উঠার শক্তি হলেও উঠতে মন চায়না। শােক, দূঃখের কারণে কপালের দুই
পাশের চুল উঠে যায়। লিখতে গেলে ঘুম পায়, উত্তর দিতে দিতে নিদ্রালুভাবে আছন্ন হয়ে পড়ে। তাদের জন্য এসিড-ফস দারুণ উপকারী।
দ্রুত বর্ধনশীল ছেলে মেয়েদের জন্য দারণ ওষুধ। যে সমস্ত মানুষ ছোট বেলা হতে স্বাস্থ্য সবল এবং দ্রুত বর্ধিত হয়ে যৌবনে পা দিতে না দিতেই অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ, ঋতুস্রাব, সহবাস, অতিরিক্ত শুক্রস্রাব, গােপন প্রেমে ব্যর্থতা, কঠিন রােগভোগ, দীর্ঘদিন শারীরিক, মানসিক পরিশ্রমের ফলে মন ও শরীর দৃর্বল হয়, স্বাস্থ্য নষ্ট হয়, চুপচাপ একাকী বসে বা শুয়ে থাকতে চায়।
ক্লান্ত হয়ে পড়ে। গোপন প্রেমে ব্যর্থ হয়ে নানান অসুখে আক্রান্ত হয়। সামান্য ঘুমালে সুস্থ্যবােধ করে।
একবার বিশ্রাম নিলে আর উঠবার শক্তি হয়না, উঠার শক্তি হলেও উঠতে মন চায়না। শােক, দূঃখের কারণে কপালের দুই
পাশের চুল উঠে যায়। লিখতে গেলে ঘুম পায়, উত্তর দিতে দিতে নিদ্রালুভাবে আছন্ন হয়ে পড়ে। তাদের জন্য এসিড-ফস দারুণ উপকারী।
যে কোন কষ্ট থেকে অসুস্থ হতে পারে।
ডায়রিয়ায় মল যত বেশী হয়, প্রসাবও ততো বেশী হয়। জরায়ু হতে শব্দ করে বায়ু বের হয়। মলের সংগে আস্ত খাবার বের হয়। ঠিকমত হজম হয়না।
ডায়রিয়ায় মল যত বেশী হয়, প্রসাবও ততো বেশী হয়। জরায়ু হতে শব্দ করে বায়ু বের হয়। মলের সংগে আস্ত খাবার বের হয়। ঠিকমত হজম হয়না।
এসিড-ফস সাধারনত পিপাসাহীন। জ্বরে ঘর্মের সাথে পিপাসা, উদারাময়ে পিপাসা, ডায়াবেটিসে পিপাসা। জিহ্বার মধ্যে লাল
হয়ে থাকে। নাক হতে কালাে রক্তস্রাব হয়। গান শুনলে দাঁত ব্যথা বাড়ে। কমলা খেলে উদরাময় হয়।
হয়ে থাকে। নাক হতে কালাে রক্তস্রাব হয়। গান শুনলে দাঁত ব্যথা বাড়ে। কমলা খেলে উদরাময় হয়।
পড়ালেখা করার কারনে মাথা ব্যথা হয়। অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় কিম্বা রক্ত ক্ষরণের কারনে শারীরিক ও মানসিক ভাবে দুর্বল
রোগীদের কোমর ব্যথায় দ্রত ফল দেয়। সহবাসের সময় বা পরে কোমর ব্যথা।
কাশি : কথা বললে, শুইলে, বাতাশ লাগলে, সন্ধ্যায় ও রাতে বাড়ে। তাই বুক ঢেকে রাখে। এরা ঠান্ডা পছন্দ না করলেও মাথা ও পেটে ঠান্ডা ভালাে বাসে।
রোগীদের কোমর ব্যথায় দ্রত ফল দেয়। সহবাসের সময় বা পরে কোমর ব্যথা।
কাশি : কথা বললে, শুইলে, বাতাশ লাগলে, সন্ধ্যায় ও রাতে বাড়ে। তাই বুক ঢেকে রাখে। এরা ঠান্ডা পছন্দ না করলেও মাথা ও পেটে ঠান্ডা ভালাে বাসে।
কফ পুঁজের মতো দুর্গন্ধযুক্ত ও লবণের স্বাদযুক্ত। পেট ফাঁপে, শব্দ করে পেট ডাকে। সহবাসকালে হটাৎ করে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।
জ্বরের মধ্যে নাক খুঁটতে দেখলে এসিড-ফসের কথা মনে করবেন।
জ্বরের মধ্যে নাক খুঁটতে দেখলে এসিড-ফসের কথা মনে করবেন।
পছন্দ : দুধ, রসালাে ফল, ঠান্ডা পানীয়, ভাল খাদ্য, ঝাল, দুধ, বিশেষ করে ঠান্ডা দুধ, গরম খাদ্য, খােলা বাতাস পছন্দ।
অপছন্দ : রুটি, কফি, খােলা বাতাস।
অপথ্য : টক, গরম খাবার, কফি।
রোগের কারণ : ফল, টকফল, কমলা, লুচি, সুখ, দুঃখ, তরল পদার্থের ক্ষয়।
পরিপুরক : চায়না, ফসফরাস।
শত্রু : কষ্টিকাম, নাক্স-ভোম।
পরিপুরক : চায়না, ফসফরাস।
শত্রু : কষ্টিকাম, নাক্স-ভোম।
বৃদ্ধি : অতিরিক্ত বীৰ্যক্ষরণ, অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণ, শােক, দুঃখ, ব্যর্থ প্রেম', বামপাশে শুলে, গরমদুধ পানে। গরম, গরম
বাতাস, ঘরের গরমে বৃদ্ধি।
বাতাস, ঘরের গরমে বৃদ্ধি।
উপশম : অল্প নিদ্রায়, চাপনে, সঞ্চালনে, গরমে। চুপচাপ থাকলে, নির্জনে থাকলে, সান্ত্বনায়, যৌন সংযমে ও স্লান করলে ভালো থাকে।
Subscribe to:
Comments (Atom)
https://www.highcpmrevenuenetwork.com/bcu1nqrmxv?key=0a56760e46c8e5108012ea42e58146a1
-
পালসেটিলা নবশিক্ষার্থী বন্ধুরা, আজ আপনাদের একজন সুন্দর চেহারার, শান্তশিষ্ট, স্নেহশীল, লাজুক, মনের মানুষের গল্প শোনাবো। যার মন ও রোগ স...
-
হাইপেরিকাম-পার্ফো : উৎস : উদ্ভিজ : মায়াজম : সোরা, সাইকোসিস : কাতরতা : শীতকাতর +++ ধরণ : কারণ ভিত্তিক, অচির প্রধান ওষুধ : আক্রান্ত...
-
https://www.highcpmrevenuenetwork.com/bcu1nqrmxv?key=0a56760e46c8e5108012ea42e58146a1


